বাংলাদেশের সেরা ৫০ ঔষধ কোম্পানি ২০২২ - নিষিদ্ধ ওষুধ কোম্পানির নাম
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। নিশ্চয় আল্লহর রহমতে ভালোই আছেন। আমাদের এই আরর্টিকেলে লেখা হয়েছে বাংলাদেশের সেরা ৫০ ঔষধ কোম্পানির নাম। বন্ধুরা আপনারা অনেকেই জানতে চান যে বাংলাদেশের মোট ঔষধ কোম্পানি কয়টি এবং কোন কোন ঔষধ কোম্পানিকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। এসব কিছু জানার জন্য আরর্টিকেল টি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো।
বর্তমান বিশ্বে অল্প সময়ের মধ্যে যে সকল কোম্পানিগুলো ব্যাপক হারে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে তার মধ্যে তার মধ্যে ঔষধ কোম্পানিগুলো অন্যতম।
ভৃমিকা
আমাদের বাংলাদেশে ৩০০ টির বেশী রেজিস্ট্রাট ফার্মসিটিক্যাল ঔষুধ কোম্পানি আছে। বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের ঔষুধ কোম্পানি রয়েছে। তার মধ্যে কিছু ঔষুধ কোম্পানিকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছেন। তো বন্ধুরা আর কথা না বারিয়ে শুরু করা যাক।আরর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
বাংলাদেশের সেরা ৫০ ঔষধ কোম্পানি ২০২২
বাংলাদেশে কিছু কিছু ঔষুধ কোম্পানি আছে যে কোম্পানির ঔষধ বেশী কার্যকর। বন্ধুরা আপনাদের জন্য সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোম্পানি গুলোর নাম উপস্থাপনা করার চেষ্টা করেছি। আরর্টিকেলটি পরে ভালো লাগলে অবশ্যই পরিচিতদের মধ্যে সেয়ার করবেন। পড়তে থাকুন-
- স্কয়ার ফার্মাসিউটিকাল লিমিটেড
- একমি ল্যাব্রেটরিস লিমিটেড
- পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- এসিআই ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- জেনারেল ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- অ্যাপোলো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- রেনাটা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- জিসকা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- এস কে এফ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- অপসোনিন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- বিকন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- জিসকা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- সান ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- নিপা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- এম এস টি ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- নুভাস ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- নেভু নাডিস্কো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- ওয়ান ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- নেভু হেলথ কেয়ার এন্ড ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- অপসো স্যালাইন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- অরবিট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- অর্গানন বাংলাদেশ লিমিটেড
- অর্গানিক হেলথ কেয়ার লিমিটেড
- এভারেস্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- ইউরো ফার্মা লিমিটেড
- এথিকাল ড্রাগ লিমিটেড
- গেট ওয়েল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- গার্ডিয়ান হেলথ কেয়ার লিমিটেড
- এক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেড
- অ্যাপোলো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- আরিষ্ট ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- অ্যামুলেট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- এশিয়াটিক ল্যাবরেটরীজ লিমিটেড
- এলিকসের ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- এভারেস্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- গ্লোবা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- রুপ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- জালালাবাদ ফার্মা সিটিক্যালস লিমিটেড
- জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট আই পি এইচ
- জামস ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- কাজী কেমিক্যালস লিমিটেড
- কাওসার কেমিক্যালস লিমিটেড
- জনতা ট্রেডার্স লিমিটেড
- লিবারা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড
- আল্ট্রা ফারমা লিমিটেড
- ভেরি টাচ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- উনিক ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- জাস কর্পোরেশন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- ইউনিয়ন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- থেরাপিউটিক্স বাংলাদেশ লিমিটেড
- স্ট্যান্ডার্ড ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড
- সিনথো ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড
- সান ডুজা ফার্মা সিটিক্যালস লিমিটেড
- শরীফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- সানমান বারডেম ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- সীমা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- এস এন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- সেভ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- সল্টন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- সানডোজ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- কোয়ালিটি ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- রহমান কেমিক্যালস লিমিটেড
নিষিদ্ধ ওষুধ কোম্পানির নাম
এমন কিছু ঔষধ কোম্পানি আছে যারা মানসম্মত ঔষধ সরবরাহ করতে না পারায় তাদের কোম্পানিকে বাতিল বলে ঘোষনা করেছেন। নিচে কিছু নিষিদ্ধ ঔষধ কোম্পানির নামের তালিকা দেওয়া হলো জেনে নিন।
- এক্সিম ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- মেডিকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- টুডে ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- এভাট ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- মেডিকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- রিড ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- স্টার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- ইউনিভাসেল ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- টুডে ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- ন্যাশনাল ড্রাগ
- স্পার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল
- পনিক্স কেমিক্যাল লিমিটেড
- ইন্দো বাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- অরবিট ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
- ফার্মিক ল্যাবরেটরীজ লিমিটেড
- আলকাদ ল্যাবরেটরীজ লিমিটেড
- বেঙ্গল ড্রাগস
- বিকল্প ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড
উপরের উল্লেখিত কোম্পানি গুলোর লাইসেন্স বাতিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবং তাদেরকে বলা হয়েছে ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো চিহ্নিত করে বন্ধ করার দাবি করেছে। পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৫ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ তদন্ত কমিটি গঠন করে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে প্রায় ৮৪ টির বেশি ঔষধ কোম্পানিকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষনা দিয়েছেন পরিবার কল্যান মন্ত্রানালয়।
ঔষধ কোম্পানিতে প্রতিনিধিদের কাজ
ওষুধ কোম্পানিতে যোগদানের পর প্রথমেই সেই প্রতিনিধিকে দুই থেকে তিন মাস মেয়াদ প্রশিক্ষণ কোর্সে ট্রেনিং নিতে হয়। এখানে কোম্পানির প্রোডাক্ট সম্পর্কে ধারণা নেয়ার পর ওই কাজে নামতে হয়। তাদের জন্য এলাকা নির্ধারিত থাকে।
সেই এলাকার ডাক্তারদের সাথে সাক্ষাৎ করা তাদের চেম্বারে উপস্থিত হয়ে ওষুধের গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো তাদের কাজ। সারাদিনের কাজ পরের দিন সকালে অফিসের সংশ্লিষ্ট বিভাগে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বুঝিয়ে দিতে হয় সবকিছু।
ঔষধ কোম্পানিতে চাকরির সুবিধা
ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করার আগ্রহ অনেকেরই থাকে। বর্তমান বিশ্বে কয়েকটি জনপ্রিয় ওষুধ কোম্পানি রয়েছে যেগুলো সকলের শীর্ষ অবস্থান করছে। এবং দক্ষ ও যোগ্য জনবল নিয়োগের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে যেটা বর্তমান যুবসমাজের অত্যন্ত আগ্রহের প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেননা এই কোম্পানিতে চাকরি করলে বেতন নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা এবং সেবা করার সুযোগ সব মিলে ওষুধ কোম্পানির চাকরি একটি সম্মানজনক পেশা হিসেবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত।
এই কোম্পানিতে চাকরি করলে বেতন ও ভালো আছে বেতন ১০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ 50 হাজার পর্যন্ত বেতন হয়ে থাকে এই কোম্পানিতে। এইজন্য ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করার ইচ্ছাটা অনেকেরই মনে ধীরে ধীরে বেশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ওষুধ কোম্পানিতে কি কি পদে চাকরি আছে
ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি বলতে বুঝায় সেলস রিপ্রেজেনটেটিভ। এক্ষেত্রে এক এক কোম্পানি সেই চাকরি প্রার্থী বা চাকরিজীবীকে আলাদা আলাদা নামে বা পদে অভিহিত করে থাকে। চাকরির পদের নাম নিচে দেয়া হলো-
- সেলস রিপ্রেজেনটেটিভ
- মেডিসিন প্রমোশন অফিসার
- মার্কেটিং অফিসার
- প্রফেশনাল সার্ভিস প্রভাইডার
- প্রফেশনাল সার্ভিস অফিসার
তবে এই প্রত্যেকেরই কাজ হচ্ছে কোম্পানির ঔষধকে প্রমোট করা অর্থাৎ মার্কেটিং কলাকৌশল অবলম্বন করে সেটা বিক্রি করা।
ঔষধ কোম্পানিতে চাকরির জন্য প্রতিনিধেদের যোগ্যতা
এই ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করার জন্য আপনার প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অবশ্যই প্রয়োজন পড়বে। আপনার যোগ্যতা হিসেবে লাগবে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং ধৈর্য্যধারণের বিশেষ ক্ষমতা। কেননা বেশিরভাগ ঔষধ কোম্পানিগুলো যে সকল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে তাতে উল্লেখ্য করা থাকে শুন্যপদ সমূহে আবেদনের জন্য আগ্রহী প্রার্থীকে অবশ্যেই ডিগ্রি অনার্স অথবা মাস্টার্স পাস হতে হবে।
আরো পড়ুনঃ কম্পিউটার অপারেটর অবশ্যক নিয়োগ
তবে মাদ্রাসার পড়া ছাত্রদের এই কোম্পানিতে চাকরি দেওয়া হয় না বললেই চলে ।বোর্ড এর বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের এই কোম্পানিতে চাকরি দেওয়া হয়। মানবিক বিভাগের ছাত্র ছাত্রিদের কেও এই কোম্পানিতে চাকরি দেওয়া হয়।
ঔষধ কোম্পানিতে চাকরির বেতন
ঔষধ কোম্পানিতে চাকরির বেতন সর্বনিম্ন ১৬০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪০ হাজার পর্যন্ত। তবে সিনিয়র অফিসারদের বেতন বেশী। প্রথমদিক থেকে চাকরি শুরু করার সময় বেতন হয় ১৬০০০ হাজার দিয়ে শুরু। আস্তে আস্তে কাজের যোগ্যতা দেখে বেতন বাড়তে থাকে।
ঔষধ কোম্পানিতে চাকরির ভাইবা
কিছু কিছু ঔষধ কোম্পানিতে লিখিত পরিক্ষা হয় আবার কিছু কোম্পানিতে সরাসরি ভাইবা দিয়ে সিলেক্ট করা হয়। তবে এই কোম্পানিতে ভাইবা দিতে গেলে অবশ্যেই কিছু প্রশ্ন করা হয়। সেই প্রশ্ন গুলোর একটু সাধারন ধারনা দেওয়া হলো।
- আপনার নাম কি।
- আপনার বাসা কোথায়।
- আপনি বিবাহিত না অবিবাহিত।
- আপনি কে কোথায় থেকে এসেছেন।
- বর্তমানে আপনি কি করছেন।
- আপনি কিসের জন্য চাকরি করতে চান।
- আপনার বাবার পেশা কি এবং বাড়িতে কে কে রয়েছে।
- আপনার পরিবারের সদস্য সংখ্যা কত।
- আগে কোথাও জব করেছেন কি।
- আগে কোথাও চাকরি করলে সেটা ছেড়ে দেয়ার কারণ কি।
- আপনার এডুকেশন কোয়ালিফিকেশন কি।
- আপনি আমাদের কোম্পানিতে চাকরি করার জন্য কতটা উপযুক্ত বলে মনে করেন নিজেকে।
- ঔষধ কোম্পানিতে কাজ করার জন্য ধর্য ধারন করতে হবে। ধর্য ধারন করতে পারবেন তো।
বন্ধুরা ভাইবা পরিক্ষায় মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে। উপরের প্রশ্ন গুলো যদি আপনি সঠিক ভাবে দিতে পারেন তাহলে অবশ্যই চাকরির আশা করতে পারেন।
কোন কোম্পানির ঔষধ সবচেয়ে ভালো
রোগীকে ঔষধ খাওয়ানোর আগে অনেকেই চিন্তা করেন যে, কোন কোম্পানির ওষুধ সবচেয়ে ভালো হবে। রোগীকে খাওয়ালে তাড়াতাড়ি রোগী সুস্থ হয়ে যাবে। এরকম প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন ।তবে বন্ধুরা আপনি যেই ওষুধ খেয়ে সুস্থ হবেন সেই ওষুধই আপনার কাছে ভালো। তবে নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না যে, কোন কোম্পানির ঔষধ সবচেয়ে ভালো।
সেই দিক থেকে বলতে গেলে আমরা কম বেশি সকলেই জানি সেটা হলো স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড কোম্পানির ওষুধ উৎপাদনগত দিক থেকে ভালো। কিন্তু আর অন্য কোম্পানির ঔষধ খারাপ সেটা না। চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রায় সব কোম্পানির ওষুধ ভালো।
শেষ কথা
আমার পোস্ট থেকে নিশ্চয় আপনারা অনেক কিছু জানতে পারলেন। পোষ্টের লেখার মধ্যে কোন ধরনের ভুল থাকলে দয়া করে মাফ করে দিবেন। আর ভালো লেগে থাকলে পরিচিতদের মধ্যে সেয়ার করবেন প্লিজ। ভালো থাকবেন সকলেই ।ধন্যবাদ
আরর্টিকেল সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর জেনে নিন
* বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোম্পানি কোনটি?
উত্তরঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে ভাল ঔষধ কোম্পানি হলো বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
*বাংলাদেশে কি কি ঔষধ কোম্পানি রয়েছে?
উত্তরঃ বাংলদেশে প্রায় ৩০০ টির বেশী ঔষধ কোম্পানি রয়েছে। উপরের এই পোষ্টের উপরের কয়েকটা ঔষধ কোম্পানির নাম দেয়া আছে। পড়ে নিন।
*ঔষধ রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ কোনটি?
উত্তরঃ ঔষধ রপ্তানিতে শর্ষী দেশ হলো মিয়ানমার। তার পরে রয়েছে, শ্রীলংকা, ফিলিপাইন, এবং যুক্তরাষ্ট্র।
*ভারত থেকে কোন ঔষধ সবচেয়ে বেশী রপ্তানি হয়?
উত্তরঃ ভারত থেকে সবচেয়ে বেশী রপ্তানি হয় ডিপিটি, বিসিজি এবং হামের মতো ভ্যাকসিন ।
*কতগুলো ঔষধ বাজার থেকে অপসরন করা হয়েছে?
উত্তরঃ 1953 থেকে 2013 সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বাজার থেকে 462টি ওষুধ প্রত্যাহার করা হয়েছে।
*ঔষধ কত প্রকার?
উত্তরঃ ঔষধ সাধারনত ১৩ প্রকার।সেগুলোর নাম নিচে দেওয়া হলো-
অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিলেপ্রোটিকস, অ্যান্টিটিউবারকুলাস ড্রাগস, অ্যান্টিম্যালেরিয়ালস, অ্যানথেলমিন্টিক্স, অ্যামিবিসাইডস, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিপ্রোটোজোয়ালস, প্রোবায়োটিক, প্রিবায়োটিক, অ্যান্টিটক্সিন এবং অ্যান্টিভেনম।
*ফার্মা কত প্রকার?
উত্তরঃ ফার্মা সাধারনত ৫ প্রাকার।
msta2z.comব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url