গর্ভাবস্থায় কি খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে - বাচ্চাদের ওজন বৃদ্ধির চার্ট
আসসালামু আলাকুম বন্ধুরা । নিশ্চয় আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। বন্ধুরা আজ আমরা লিখেছি গর্ভাস্থায় কি খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে সে সম্পর্কে। গর্ভকালীন সময়ে অনেক গর্ভবতী বোনদের বাচ্চার ওজন বাড়ে না এই সময় কি খাবার খেয়ে বাচ্চার ওজন বাড়াবে সে সম্পর্কে অনেক গর্ভবতী বোনের সঠিক ধারনা নেই।
আসলে একজন গর্ভবতী মায়েল নিজের সুস্থ্যতার পাশাপাশি একটা সুস্থ্য বাচ্চা জন্ম দেয়ার জন্য গর্ভকালীন সময় থেকে কিছু সুষম খাবার খাওয়ার অভ্যাস গরে তুলতে হবে। যার ফলে বাচ্চা ধীরে ধীরে পেটের মধ্যে বড় হবে এবং বাচ্চার ওজন বাড়বে।
ভৃমিকা
বাচ্চার ওজন বাড়ানোর জন্য বাচ্চার মাকে খাবারের প্রতি রুচিশীল হতে হবে। গর্ভবতী হওয়ার প্রথম দিক থেকেই একজন গর্ভবতী মাকে খাবারের প্রতি সর্তক থাকতে হবে। কারন ৬ মাস পর্যন্ত শিশুর ওজন কম থাকলেও এই সময় শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটে। নিচে গর্ভকালীন সময়ে বাচ্চার ওজন বাড়ানোর কিছু বিষয় আলোচনা করা হলো-
বয়স অনযায়ী বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত
শিশুদের বিকাশের ক্ষেত্রে তাদের বৃদ্ধি এবং ওজন পর্যবেক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। বাবা-মায়ের প্রায়ই ভাবছেন বয়স অনুযায়ী বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত। বিকাশের বিভিন্ন পর্যায়ে শিশুদের জন্য আদর্শ ওজন পরিসীমা বোঝা তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করে । একটি শিশুর বয়সের উপর ভিত্তি করে তার ওজন ঠিক রাখার দায়িত্ব একটি বাবা মায়ের। চলুন বন্ধুরা বয়স অনুযায়ী একটি বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত জেনে নিই।
গর্ভাবস্থায় কি খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে
গর্ভ অবস্থায় বাচ্চার ওজন নিয়ে আপনিরা চিন্তিত হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খেতে হবে এবং তার পাশাপাশি মায়ের খাবারের দিকে আরো ভালো করে খেয়াল রাখতে হবে গর্ভে শিশুর ওজন বাড়ানোর জন্য মায়ের খাবার তালিকায় যে খাবারগুলি থাকা উচিত।
সঠিক ওজনের একটি নবজাতক বাচ্চা মানে একটি স্বাস্থ্যবান বাচ্চা। কিন্তু গর্ভবতী মায়েরা পুরো ৯ মাস জুড়ে ঠিকমতো খাবার ঠিকমতো না খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন ঠিকমত বাড়ে না। তখন প্রশ্ন আসে কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে।
প্রেটিন জাতীয় খাবার
শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে গর্ভবতী মাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম দরকার পড়ে। এক্ষেত্রে দুধ হল সবচেয়ে ভালো উৎস। দুধে এই দুটি উপাদান পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে। তাই গর্ভে শিশুর ওজন বাড়াতে দৈনিক ২০০ থেকে ৫০০ গ্রামের মত দুধ পান করা উচিত। যারা সরাসরি দুধ খেতে পারে না তারা দুধের পায়েস, মিল্কশেফ, দ,ই বা অন্য কিছু বানিয়ে খেতে পারেন।
মুরগির মাংস
মুরগির মাংস সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন নিয়মিত খেতে পারেন। এতে আপনার শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও পুষ্টি ভালোমতো হবে। এবং তার ওজনও বাড়বে ।কেননা মুরগির মাংস শিশুর পেশী ও কোষের বৃদ্ধি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিম
ভিটামিন এ ,ডি, ই প্রোটিন এমিনো এসিডের উৎস হলো ডিম। শুধু গর্ভবতী নয় যাদের নিজস্ব ওজন কম তারাও ডিম খেতে পারে। এখন মূল বিষয় হলো ডিম কিভাবে খেতে হবে। একমাত্র সিদ্ধ ডিম খাওয়া উচিত। ভাজা বা আদা সিদ্ধ ডিম নয় পুরোপুরি সিদ্ধ ডিম খেতে হবে।
বাদাম
আয়রন, জিংক, কপার, ফলিক এসিডে, ভরপুর বাদাম ।এটি নিয়মিত খেলে আপনার শিশুর ওজন বাড়বে। সব ধরনের বাদাম খেতে পারেন। যে সকল বাদাম ভেজে খেতে হয় সেগুলো ভাজা হলে খাবেন। কিছু বাদাম কাচা খাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে এ ধরনের বাদাম পরিষ্কার পানিতে দীর্ঘদিন ভেজানোর পর খাবেন। আর দৈনিক এক মুঠো পরিমান বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
সবুজ শাকসবজি
সকল ধরনের নিরাপদ সবুজ শাকসবজি গর্ভবতীদের বেশি বেশি খাওয়া উচিত। এতে গর্ভের শিশুর ওজন বাড়বে এবং শারীরিক রোগ- প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কমপক্ষে একটি আইটেম সবুজ শাকসবজি অবশ্যই থাকা দরকার।
ডাল- মটরশুঁটি
প্রাণিজ আমিষের পাশাপাশি ডাল মটরশুঁটির জাতীয় খাবারগুলো আমি শের ভালো উৎস ।এগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জিংক ও অন্যান্য উপাদান রয়েছে। অকাল মৃত্যুহার বা রোগের সম্ভাবনা দূর হয়। এবং পেটের বাচ্চা ও ভালো থাকে।
আলু
শিশুর ওজন বাড়াতে চাইলে তার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কমপক্ষে ৪০ ভাগ কার্বোহাইড্রেট রাখতেই হবে। কার্বোহাইড্রেটের সবচেয়ে ভাল উৎস হল আলু। আলুতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
কলা
কলায় আছে ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬। এ সব উপাদান শিশুর শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কলা দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করে খাওয়াতে পারেন। এ ছাড়াও কলার প্যানকেক, কেক ও মাফিনও খাওয়ানো যেতে পারে।
বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির খাবার
বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করে এমন কয়েকটি খাবারের নাম নিচে দেওয়া হল
ডিম
প্রোটিনের উৎস হিসাবে ডিমের কথা আমরা সবাই জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম ডিমে প্রায় ১৪ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে। আর শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে প্রোটিনের ভূমিকা অপরিসীম। তাই শিশুর প্রতিদিনের খাবারে ডিম রাখুন। একটি ডিম ভিটামিন সবকিছু চাহিদা পূরণ করে থাকে। ও শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
ডিম রাখতে হবে শিশুর খাবারের তালিকায়। অপরিহার্য ফ্যাট আছে যেটা ওজন বাড়ানোর জন্য অনেক জরুরী।তাই ওজন বাড়াতে চাইলে বাচ্চাদের প্রতিদিন বয়স অনুযায়ী সকাল- বিকাল ডিম খাওয়ানো উচিত।
কলা
প্রায় সব ডাক্তারেরা শরীরের ওজন বাড়াতে কলা খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কলায় রয়েছে ক্যালোরি, আশ, উচ্চ পরিমাণ পটাশিয়াম, এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন। এ ছাড়া রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি যা শিশুর শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ।তাই ওজন বাড়াতে চাইলে নিয়মিত কলা খাওয়া উচিত। ছয় মাস বয়সের পর থেকে দেওয়া যেতে পারে।
দুধ
শিশুদের ওজন বাড়ানোর জন্য দুধ একটি আদর্শ খাবার। দুই বছর থেকে শুরু করে বড় বাচ্চাদের গরুর দুধ দিতে পারেন। প্রাকৃতিক প্রোটিন ও কার্বোহাইডেট এর প্রধান উৎস হচ্ছে দুধ। প্রতিদিন শিশুকে দুই গ্লাস দুধ খাওয়ানো শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। দুধে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, কার্বহাইড্রেট রয়েছে যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে এবং শিশুর হাড় ও দাঁত মজবুত রাখে।
মিষ্টি আলু
মিষ্টি আলু শিশুকে ৬ মাস বয়সের পর থেকে দিতে পারেন। পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিনের সমৃদ্ধ এই খাবারটি সবচাইতে দ্রুত শিশুর ওজন বৃদ্ধি করে। আলুতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা পেশি তৈরিতে সাহায্য করে।
বাদামের গুড়া
ওজন বৃদ্ধি করার জন্য ড্রাই ফুড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাদাম আনমোন্ড, কিসমিস, কুমড়ো বিচি ইত্যাদি বাদাম শরীরের জন্য এক কথায় উপকারী। বাদাম খেলে শরীরের ফ্যাট জমা হয় যার ফলে বাচ্চাদের দ্রুত ওজন বাড়াতে অনেক সাহায্য করে।
পনির, ঘি, এবং মাখন
ওজন বাড়ানোর জন্য পনির খুব সহায়ক ভূমিকা পালন করে। পনিরের মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে চর্বি এই খাবারটির দুধ দিয়ে তৈরি হওয়ায় এর মধ্যে উচ্চ প্রোটিন ক্যালসিয়াম চর্বি এবং কোলেস্টেরল থাকে। এ উপাদান গুলো ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ জেনে নিন
নিয়মিত ঘি খেলে ওজন বাড়ে চর্বি ছাড়াও ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে ঘিতে।মাখন স্বাস্থ্যকরখাবারের অন্যতম উৎস। বড়দের মাখন খাওয়ার কিছুটা সাবধান থাকতে হলেও শিশুদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য নয় ।ওজন বৃদ্ধির জন্য শিশু প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় মাখন রাখুন। তা হতে পারে মাখন রুটি বা অন্য কিছু এটি দ্রুত শিশুর ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত
গর্ভ অবস্থায় বাচ্চার ওজন জানা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কেননা গর্ভের বাচ্চা ভালো-মন্দ তার ওজনের উপর অনেকটাই নির্ভর করে গর্ভস্থ শিশুর ওজনই বলে দেই সে কতটা সুস্থ আছে প্রিয় বন্ধুরা তাহলে প্রথমেই জেনে নিই সপ্তাহ অনুযায়ী গর্ভের শিশুর ওজন কত হওয়া উচিত নিচে তা দেওয়া হল-
- অষ্টম সপ্তাহ এক গ্রাম
- নবম সপ্তাহ ২ গ্রাম
- দশম সপ্তাহ ৪ গ্রাম
- ১১ তম সপ্তাহ ৭গ্রাম
- ১২ তম সপ্তাহ ১৪ গ্রাম
- ১৩ তম সপ্তাহ ২৩ গ্রাম
- ১৪ তম সপ্তাহ ৪৩ গ্রাম
- ১৫ তম সপ্তাহ ৭০ গ্রাম
- ১৬ তম সপ্তাহ১০০ গ্রাম
- ১৭ তম সপ্তাহ ১৪০ গ্রাম
- ১৮ তম সপ্তাহ ১৯০ গ্রাম
- ১৯ তম সপ্তাহ ২৪০ গ্রাম
- ২০ তম সপ্তাহ ৩০০ গ্রাম
- ২১ তম সপ্তাহ৩৬০ গ্রাম
- ২২ তম সপ্তাহ ৪৩০ গ্রাম
- ২৩ তম সপ্তাহ ৫০১ গ্রাম
- ২৪ তম সপ্তাহ৬০০ গ্রাম
- ২৫ তম সপ্তাহ ৬৬০ গ্রাম
- ২৬ তম সপ্তাহ ৮৭৫ গ্রাম
- ২৮ তম সপ্তাহ ১০০৫ গ্রাম
- ২৯ তম সপ্তাহ ১১৫৩ গ্রাম
- ৩০ তম সপ্তাহ ১৩১৯ গ্রাম
- ৩১ তম সপ্তাহ ১ ৫০২ গ্রাম
- ৩২তম সপ্তাহ ১৭০২ গ্রাম
- ৩৩ তম সপ্তাহ ১৯১৮ গ্রাম
- ৩৪ তম সপ্তাহ ২১৪৬ গ্রাম
- ৩৫ তম সপ্তাহ ২৩৮৩গ্রাম
- ৩৬ তম সপ্তাহ ২৬২২ গ্রাম
- ৩৭ তম সপ্তাহ ২৮৫৯ গ্রাম
- ৩৮ তম সপ্তাহ ৩০৪৩ গ্রাম
- ৩৯ তম সপ্তাহ ৩২৮8 গ্রাম
- ৪০ তম সপ্তাহ ৩৪৬২ গ্রাম
- ৪১ তম সপ্তাহ৩৫৯৭গ্রাম
- ৪২ তম সপ্তাহ ৩৬৮৫ গ্রাম
তো এখন বন্ধুরা আপনাদের অনেকের প্রশ্ন থাকতে পারে প্রথম সপ্তাহ থেকে সপ্তম সপ্তাহের ওজন কেন উল্লেখ করা হলো। তাহলে জেনে নিন যে, আপনার গর্ভধারণের মূল প্রক্রিয়া শেষ হতে চার থেকে পাঁচ সপ্তাহ সময় লেগে যায়। আর ষষ্ঠ এবং সপ্তম সপ্তাহের বাচ্চার ওজন খুবই সামান্য থাকে। প্রিয় বন্ধুরা, এখন জানব গর্ভাবস্থায় শিশুর আদর্শ ওজনের তুলনায় ওজন কম হলে কি করব।
আদর্শ ওজনের তুলনায় সামান্য কমবেশি হতেই পারে। যেমন আঠাশ তম সপ্তাহে একজন গর্ব অবস্থায় বাচ্চার ওজন হওয়া উচিত ছিল ১০০৫ গ্রাম। কিন্তু আপনার আসছে ৯৫০ গ্রাম। এতে সমস্যা নেই যদি অত্যাধিক কম হয় তাহলে চিন্তার বিষয় । বন্ধুরা এখন জেনে নিয়ে যাক, গর্ভাবস্থায় শিশুর ওজন বাড়াতে মাকে কি কি খেতে হবে।
গর্বের শিশুর ওজন আদর্শ ওজনের তুলনায় কম হলে চিন্তিত না হয়ে কিভাবে ওজন বাড়ানো যায় সে বিষয়ে অবলম্বন করতে হবে। এই জন্য এই জন্য মাকে পর্যাপ্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার, প্রচুর পানি, তরল জাতীয় খাবার, বেশি খেতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
মনে রাখবেন যে, বাচ্চাদের স্বাস্থ্যকর খাবার অভ্যাস বজায় রাখা, ওজনের দিকে লক্ষ্য রাখার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ । যদি আপনার শিশু স্বাস্থ্যকর ও পূর্ণ খাবার খায়, তারা ঠিকই তাদের সঠিক সুস্থ ওজন অর্জন করবে । অত্যাধিক খাওয়া অথবা খুব কম খাওয়ার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন, কারণ এটি শিশুর স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে ।
উপরের টিপস ও খাবার গুলির চেষ্টা করার পরেও যদি আপনি আপনার শিশুর ওজন বৃদ্ধির ব্যাপারে উদ্বিগ্ন থাকেন, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন । বন্ধুরা পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে পরিচিতদের মধ্যে সেয়ার করুন তারা ও পরে উপকৃত হবে। ভালো থাকবেন।
msta2z.comব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url