অল্প পুজিতে কাপড়ের ব্যবসা - হালাল ব্যাবসার আইডিয়া
আমাদের দেশে অনেক শিক্ষিত বেকার ভাই ও বোনেরা আছে। যারা হতাশা হয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্টানে চাকরির জন্য ঘুরে বেরাচ্ছেন। তাদের উদ্দেশে বলছি ভাই ও বোনেরা আমরা হতাশা না হয়ে আমরা অল্প পুজিতে কাপড়ের ব্যবসা করতে পাভালোরি। যা আমাদের হাতের কাছেই একটা সুন্দর ব্যবসা। যে ব্যবসা করে যতেষ্ট আয় করা সম্ভব।
যে সকল শিক্ষিত ভাই বোনেরা চাকরি পাচ্ছে না তারা অযথা বসে না থেকে বা চাকরির আশা না করে কাপরের ব্যবসায় নিয়োজিত হয়ে খুব সহজেই উজ্জল ভবিষ্যৎ করা সম্ভব।
ভৃমিকা
আপনি যদি ইচ্ছে করেন তাহলে স্বল্প পুজিতে পোশাক ব্যবসায়ে নিজের ভবিষ্যৎ গড়তে পারেন। এই কাপরের ব্যবসা আমাদের বিশ্বব্যাপি একটি সুপরিচিত এবং দ্রুত পরিবর্তনশীল এবং প্রতিযোগীতামুলক একটা ব্যবসা। আপনারা যারা নতুন উদ্যেক্তারা আছেন তারা পেশা হিসাবে এই ব্যবসা নিঃসন্দেহে চালু করতে পারেন।
অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম
সারা বিশ্বব্যাপি এখন অনলাইনে কাপরের ব্যবসা চালু হয়েছে। এ যেন আমাদের বিশ্বের বিশাল পরিবর্তন। বর্তমানে অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ফেসবুক কিংবা অন্য কোন ই-কমার্স ওয়েবসাইড থেকে বিভিন্ন পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে ক্রয় করে থাকেন। বর্তমানে অনলাইনে কাপরের ব্যাবসা বেশ ধুমধারাকা চলছে। এই অবস্থায় আপনি অনলাইনের কাপরের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মানুষ অনলাইনে কাপর কিনে থাকে। অনুষ্ঠান ছারাও মানুষ এখন সখের বশত ও অনলাইন থেকে কাপর কিনে থাকে। অনলাইনে বর্তমান সময়ে কাপরের ব্যাবসা করাটা বেশ বুদ্ধি মানের কাজ হবে বন্ধুরা।ঘরে বসে বসে পছন্দের কাপর কিনতে কার না ভালো লাগে। আর এই বিষিটি কাজে লাগিয়ে আপনি শুরা করেন কাপরের ব্যাবসা। ত চলুন বন্ধুরা অনলাইনে কাপরের ব্যাবসা করার নিয়ম জেনে নিই।
পণ্য নির্বাচন
কাপরের ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে আগে বিভিন্ন ডিজাইনের কাপর নির্বাচন করতে হবে। আলাদা আলাদা খরিদ্দারের জন্য আলাদা আলাদা কাপর নির্বাচন করতে হবে। কারন সব কাষ্টমার তো আর একই পণ্য কিনবে না। আপনার কাস্টমারের মত অনুযায়ী কাপর নির্বাচন করতে হবে। যেহেতু কি ধরনের কাপর আপনি কাস্টমারদের কাছে উপস্থাপনা করবেন সেগুলো আগে থেকে নির্বাচন করুন।
বন্ধুরা প্রথমে গ্রাহক দের চাহিদার উপর নজর দিতে হবে যে তারা কি ধরনের কাপর ক্রয় করতে চায় বা চাচ্ছে। নিজের পছন্দ মতো কাপর কিনে না এনে গ্রাহকদের পছন্দ মতো কাপর কিনতে হবে। উপযুক্ত পণ্য নির্বাচনা করা হলো ব্যবসায়ের উন্নতির মূল কারন। মানুষ কি রকমের কাপর বেশী পছন্দ করে তা আপনি অনলাইনের মাধ্যমে জানতে পারবেন।
বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং ঈদের সিজন অনুযায়ী কাপর নির্বাচন করতে হবে। কাপরের ডিজাইন বাছাই করার সময় কাস্টমারের চাহিদাকে মাথায় রেখে কাপর বাছাই করুন। আপনি নিজেই ক্রেতার আসনে বসে চিন্তা করবেন যে কাস্টমার আসলে কি চায়।
ধর্যশীল হতে হবে
ব্যবসাতে লাভ লোকসান থাকবেই। এগুলো মাথায় নিয়ে আপনাকে ব্যাবসায়ে নামতে হবে। এবং ধর্য সহকারে ব্যবসা চালিয়ে যেতে হবে। ব্যবসায় সফল হতে হলে নিজের কাজগুলোকে গুরুত্বের সাতে কাজ করতে হবে। কাপরের ব্যবসাতে যেমন লাভের পরিমান তেমনি লোকসানের ঝুকি ও থাকে। তবে ঝুকির থেকে লাভের পরিমান নি বেশী কাপরের ব্যবসায়।
কারন কাপর পচনশীল পন্য নয়। আপনাকে খুব মনোযোগের সাথে এই ব্যবসাটি করতে হবে তাহলে ব্যবসায় উন্নতি কেউ ঠেকাতে পারবে না। কোন পণ্য গুলো নতুন বের হলো কোন পণৌর চাহিদা বেশী এগুলো মাথায় রেখে ব্যবসা চালু করুন লাভ হতে বাধ্য।
অনলাইনে কাজ শিখা বা স্টোর তৈরী করা
পণ্য নির্বচণের পর আপনার গুরুত্বপর্ণ কাজ হলো অনলাইনের কাজ শেখা এবং অনলাইন স্টোর সেটআপ দেয়া। বন্ধুরা আপনারা নিজস্ব ওয়েবসাইড খুলতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অর্ডার নিতে পারেন। প্রথমে ব্যবসা চালু করার সময় আপনি ফেসবুক পেজ টা খুলবেন। পরে ব্যাবসা বড় হতে হতে নিজস্ব ওয়েবসাইড খুলে অর্ডার নিবেন।
প্রোডাক্ট রেডি করার পর ক্যাটলগ প্রদর্শনের লক্ষে অনলাইন স্টোর সেটআপ করে ফেলুন। এভাবে আপনি একটু ধর্য এবং সময় নিয়ে মনযোগ দিয়ে কাজ করতে থাকুন তাহলে আপনার ব্যবসায় সুন্দর সফলতা আসবে।
মার্কেটিং করা
অনলাইনে যেকোন ধরনের ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে মার্কেটিং করতে হবে। কাপরের ব্যাবসা করতে গেলে আপনাকে মার্কেটিং করে কাপর সেল করতে হবে। শুধু পণ্য কেনা থাকলে বা ওয়েব সাইড খলে রাখলেই আপনার পন্য অটোমেটিক বিক্রি হবে না। এর জন্য আপনাকে মার্কেটিং এর মাধ্যমে পণ্যে সুনাম প্রচার করতে হবে।
না হলে কোন ভাবেই আপনার পণ্য গ্রহকের কাছে পৌছাবে না। কাপরের ব্যবসায় মার্কেটিং করার বিষয় আপনার অনলাইন ব্যবসার সফলাতাই অনেক কাংশে জরিয়ে আছে। নতুন অবস্থাতেই মার্কেটিং করে আগে ব্যাবসা টা প্রচার করতে হবে। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ ।
আশাকরি বন্ধুরা অনলাইনে কাপরের ব্যবসা সম্পর্কে আপনারা একটা সঠিক ধারনা পেয়েছেন। এই রকম ভালো ভালো পোষ্ট পেতে আমাদের msta2z.com ওয়েব সাইডের সাথে থাকুন।
অল্প পুজিতে কাপড়ের ব্যবসা
আপনি অনেক পড়াশুনা করে ঘরে বসে আছেন কাজ করতে পারছেন না। বা কোন চাকরি পাচ্ছেন না। বা আপনার বেশী টাকা না থাকায় কোন ব্যবসা করতে পারছেন না। এই অবস্থায় বন্ধুরা আপনারা অল্প পুজিতে কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন যেই ব্যবসা একটি অনেক লাভজনক ব্যবসা। আপনি চাকরির আশায় না থেকে অল্প পুজি দিয়ে কয়েক টা কাপরের লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কিভাবে অল্প পুজিতে সহজেই লাভ করা যায় এরকম কয়েকটি ব্যবসার নাম দেয়া হলো-
গজ কাপরের ব্যবসাঃ গজ কাপরের ব্যবসা করতে খুব বেশী টাকার প্রয়োজন হয় না। আপনি দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বা পাইকারি দোকান থেকে কাপর সংগ্রহ করতে পারেন। কাস্টমারদের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন রঙ্গের কাপর কিনে বিক্রি করতে পারেন। আপনি গরমে পাতলা গজ কাপর এবং শীতে মোটা গজ কাপর বিক্রি করতে পারেন।
আবার লিলেন, সুতি, প্লাস্টার কাপর, রেসমি গজ কাপর সংগ্রহ করে বিক্রিকরতে পারেন। এই ব্যাবসার জন্য তেমন কোন অভিঙ্গতার প্রয়োজন লাগে না। ব্যবসা করতে করতেই শিখে যাবেন। সততা এবং ধর্যর সাথে ব্যবসা করবেন ইনশাল্লাহ আপনার উন্নতি নিশ্চিত থাকবে। এই ব্যাবসা করতে প্রথমে ৩০-৪০ হাজার টাকা হলেই শুরু করা যায়।
পোশাকে এমব্রয়ডারির ব্যাবসা
কাপরে এমব্রয়ডারের ব্যাবসার চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। নিত্য নতুন ডিজাইন এমব্রয়ডারির কাজ করা হয় পোশাকের উপর। নতুন ডিজাইন, বুটিক কাপর, এবং বিভিন্ন ধরনের এমব্র্রয়ডারি ডজাইন, এবং বিভিন্ন ধরনের ভারতীয় আধুনিক পোশাকের সাথে তাল মিলিয়ে চলছে মানুষ। কারন পোশাক মানুষের মৌলিক চাহিদা।
এমব্রয়ডারির পোশাক যে রকম সুন্দর এবং এর সহজলাভ্য দামের জন্য গ্রহকদের কাছে বেশ পছন্দ। বর্তমানে আমাদের দেশ সহ অন্যান্য দেশে ও এখন ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদের বাটিকের কাপর পাওয়া যাচ্ছে। এমব্রয়ডারি পোশাক এবং বাটিকের পোশকের ব্যবসা করে বর্তমানে অসংখ্য বেকার যুবক এবং যুবতীরা আর্থিক স্বচ্ছলতা লাভ করছে।
পোশাক ভাড়া দেওয়ার ব্যাবসা
পোশাক ভাড়া দিয়েও বর্তমানে অনেক ব্যবসায়ী লাভবানহচ্ছে। কাস্ট মারের কিছু প্রয়োজনীয় কাপর যেমন বিয়ের পোশাক, পাগরি, শেরওয়ানি, জুতা ইত্যাদি কিছু নির্দিষ্ট পোশাকা কিনে আপনারা ভারা দিয়ার ব্যবসা করতে পারেন। কারণ এই ধরনের দামি পোশাক সকালেই কিনতে পারেনা। এবং কিনলেও বেশি ব্যবহার করতে পারে না।
এজন্য এই কাপড় গুলো মানুষ ভাড়া নিয়ে ব্যবহার করে থাকে। এসব ব্যবসায় সাধারণত জামানত নিয়ে পোশাক ভাড়া দেয়া হয়। ৫থেকে ৬ হাজার টাকা জামানত হিসেবে রাখা হয় এবং পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে এসব আবার ফেরত দেয়। আপনি ইচ্ছে করলে অল্প পুজি নিয়ে পোশাক ভারা দেয়ার ব্যবসা করতে পারেন।
বুটিক - বাটিক এর ব্যবসা
বুটিক বাটিক এর ব্যবসা দিন দিন বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বুটিক ব্যবসা একটি সন্মানিত ব্যবসা এবং অল্প পুজি বিনিয়োগ করে আপনি ব্যবসা চালু করতে পারেন। আমাদের বাংলাদেশ ছারাও বিদেশেও এই বুটিক বাটিক কাপরের বেশ চাহিদা রয়েছে। এই জন্য আপনি ইচ্ছে করলে দেশের বাইরে ও বুটিক কাপর রপ্তানি করতে পারেন।
বুটিক ব্যাবসা সম্পর্ণ পেশা হিসাবে যে কেউ বিক্রি করতে পারেন। এই ব্যবসা শুরু করতে মাত্র ৭০-৪০ হাজার টাকা বিনেয়োগ করতে হয়। আপনি ইচ্ছে করলে এই ব্যবসা টা নিঃসন্দেহ করতে পারেন।
কারচুপির ব্যবসা
কারচুপির ব্যবসা আপনারা অল্প খুঁজে বিনিয়োগ করেই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে বিভিন্ন ডিজাইন ও ডিজাইনের পারদর্শী হতে হবে ।সাধারণভাবে আপনাকে হস্তকর্মটি জানতে হবে । আপনি প্রথমে জামা কাপড় কিনুন এবং তারপর আপনি আপনার শিল্পের সূচি কর্ম করে খুব সুন্দরভাবে কাপড় ডিজাইন করেন দেখবেন সেই সাধারণ কাপরে কাজ করার পর দাম অনেক বেড়ে গেছে।
আপনি পোশাকগুলোকে রঙ্গিন পাথর লেইস ও সিকুইন দিয়ে সাজিয়ে ডিজাইন করুন। ওড়না পোশাক বা শাড়িতে শিল্পের কাজ থাকলে দাম অনেক বেড়ে যায় ।হাতের কার্যকে নকশার মাধ্যমে একটি কম দামি কাপরকে দামি করে তোলা যায় তাহলে অল্প সময় নিজের ভবিষ্যৎ কে সুন্দর করে সাজাতে পারেন।
বর্তমান বিশ্ব অনলাইনের বিশ্ব। আপনি ইচ্ছে করলে ধর্য আর সাহস দিয়ে ব্যাবসা গুলো সততার সাথে করতে পারেন। আপনেরা এই ব্যাবসা গুলো নিজের ঘরে কিংবা বাজারে ছোট একটা দোকান ভারা নিয়ে চালু করতে পারেন। ধর্য সহকারে ব্যবসা শুরু করলে উন্নতি হবেই । আপনারা কেউ ঘরে বেকার বসে না থেকে উপরের যে কোন একটা ব্যবসা চালু করতে পারেন। ঘরে বসে না থেকে ব্যবসা চালু করেন তাহলে দিনে দিনে আপনার ব্যবসা ভাইরাল হতে লাগবে।
হালাল ব্যবসার আইডিয়া
ব্যবসায় একটি স্বাধীন পেশা। হালাল ভাবে উপার্জন করার শ্রেষ্ঠ সত্য উপায় হচ্ছে ব্যবসা। আল্লাহ তায়ালার তরফ থেকে প্রেরিত রিজিকের দশটি অংশের মধ্যে নয়টি অংশ ব্যবসা বাণিজ্য সংক্রান্ত বিষয়ের মধ্যেই বিদ্যামান। তবে অবশ্যই ব্যবসা হতে হবে শতভাগ হালাল। এ বিষয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন সত্যবাদী আমার অন্তর ও বিশ্বাসী ব্যক্তি কেয়ামতের দিন নবীগণ সিদ্দিকগণ এবং শহীদ গনের দলে থাকবেন।
মূলত হালাল রিজিক উপার্জনের জন্য যে পন্থা অবলম্বন করা হয় তাই আল্লাহর নিকট পছন্দ ভ হালাল ব্যবসা গুলো কি কি তা নিচে দেওয়া হলো পরে নিন।
- কাপরের ব্যবসা সঠিক ভাবে মাপ দিতে হবে।
- ঔষুধের দোকানের ব্যাবসা। কোন অবস্থাতেই দাম বেশী নেয়া যাবে না।
- মুরগীর খামারের ব্যাবসা ওজনে সঠিক মাপ দিতে হবে।
- কোয়েল পাখির খামার ব্যবসা।
- গাড়ি ভারায় চালানোর ব্যবসা।
- কাচা মালের ব্যবসা
- মুদি দোকানের ব্যাবসা।
- পুকুরে যে কোন মাছ চাষ করার ব্যাবসা
- হালাল কসমেটিকস এর ব্যবসা
- বইয়ের দোকানের ব্যাবসা
- হালাল খাবার তৈরীর ব্যাবসা।
- গরু-ছাগল, হাস-মুরগী পালনের ব্যাবসা।
আরো অনেক কিছু ব্যবসা আছে যেগুলো আপনারা হালাল উপার্জনের মাধ্যমে করতে পারেন।
ঘরে বসে কাপরের ব্যবসা
ঘরে বসে কাপরের ব্যবসা করা একটি ভালো লাভজনক এবং হালাল ব্যবসা। আপনারা ইচ্ছে করলে ছেলে এবং মেয়ে সকলেই এই ব্যবসা করতে পারেন। ঘরে বসে কাপরের ব্যাবসা করাটা একটা বাড়তি ইনকামের ব্যবসা। যাদের সামান্য ইনকাম এবং সংসার চালাতে হিমসিম খাচ্ছেন তারা ঘরে বসে সহজেই কাপরের ব্যবসা চালু করতে পারেন।
বাসা বাড়িতে সবচেয়ে ভালো বেচাকেনা হবে মহিলাদের কাপর। যেমন, থ্রিপিচ, শারী, বুরখা, হেজাপ, গজ কাপর, বিছানার চাদর, বালিশের কভার, কোল বালিশের কভার, তোয়ালা, গামছা ইত্যাদি কাপর সহজেই অল্প টাকা বিনিয়োগ করে লাভজনক ব্যাবসা চালু করতে পারেন। আবার মেয়েদের কাপরের পাশাপাশি ছেলেদের কাপর ও বিক্রি হবে।
কারন যেসকল আপারা বা ভাবিরা তাদের থ্রিপিচ কিনবে তাদের ছেলের জন্য বা স্বামীর জন্য ও কিছু না কিছু কেনার চেষ্টা করবে। এই জন্য সকল বিষয় মাথায় রেখে ঘরে বসে কাপরের ব্যবসা করুন। দিনে দিনে উন্নতি হবেই ইনশাল্লাহ।
লেখকের মন্তব্য
উপরের ব্যবসা গুলো শুরু করার জন্য আপনার আহামরি মুলধনের প্রয়োজন হবে না। বা বিশেষ কোন যোগ্যতা বা অভিঙ্গতার প্রয়োজন হবে না।আধুনিক ডিজইন আইডিয়া এবং সৃজনশীলতাই এই ব্যাবসা গুলোর প্রধান কথা। আর অবশ্যই মনে রাখতে হবে প্রত্যেক ব্যাবসা করতে হলে অবশ্যই সততা এবং ধর্য্যকে সাথে রাখতে হবে।
বেশী লোভ করা যাবেনা। তাহলে আপনার উন্নতি কেউ ঠেকাতে পারবে না। তো বন্ধুরা আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে পরিচিত ভাই বোনদের কাছে সেয়ার করবেন প্লিজ। কারন আমাদের দেশে অনেক বেকার ভাই ও বোন আছে যারা ব্যাবসার আইডিয়া পাচ্ছে না। তারা এই পোষ্টটি পরে কিছু আইডিয়া পেতে পারে। ভালো থাকবেন।
msta2z.comব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url