পাঁচ মাসের শিশুর খাবার সেরেলাক দেওয়া যাবে বিস্তারিত জানুন
বাচ্চার বয়স যখন ৫ থেকে ৭ মাস বয়স হয় তখন প্রত্যেক মায়ের চিন্তা করে যে কখন বাচ্চার বাড়তি খাবার দেওয়া যাবে। শিশুর খাবার দেয়ার জন্য মায়েরা অধীর আগ্রহে থাকেন। শিশুর খাবার শুরু করার জন্য শিশুর শারীরিক উন্নয়নের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তো বন্ধুরা আজকে এই পোস্টে আমরা জানব পাঁচ মাসে শিশুর খাবার সেরেলাক দেওয়া যাবে কি।
বন্ধুরা বাচ্চার বাড়তি খাবার শুরু করার মানে এই নয় যে শুধু বাচ্চা বাড়তি খাবার খাবে। ৫ থেকে ৬ মাস বয়সে বাচ্চাদেরকে প্রধানত মায়ের বুকের দুধ খাওয়ার পাশাপাশি অল্প পরিমাণে বাড়তি খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে।
ভৃমিকা
সেরেলাক বাচ্চাদের জন্য খুবই পুষ্টিকর একটি খাবার। এটা আমরা সকলেই জানি। তবে এই খাবারটি একটি বেশ ব্যায়বহল খাবার। এছাড়া বাজারে কেনা সেরেলাকের উপাদান গুলো কতটা স্বাস্থ্যসম্মত সে নিয়ে অনেক অভিভাবক চিন্তায় থাকেন।অনেক অবিভাবক জানতে চান যে ৫ মাসের বাচ্চাকে সেরেলাক দেওয়া যাবে কি। নিচে সে সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলো-
সেরেলাক দিনে কত বার খাওয়া যাবে
বাজার থেকে শিশুদের জন্য আমরা যে সেরেলাক গুলো কিনে এনে থাকি সেগুলো খাওয়া নিয়ে আপনাদের মনে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন জাগে। কারণ এই সেরেলাক গুলো আমরা যদি শিশুদেরকে সঠিক উপায়ে না খাইয়ে থাকি তাহলে তাহলে তাদের ডায়রিয়া কিংবা পাতলা পায়খানা এমনকি তাদের স্বাস্থ্য নিয়েও ভগতে পারে।
তো বন্ধুরা আজকে আমরা এই পোস্টে সঠিক পদ্ধতি জেনে নিব যে আমরা শিশুকে দিনে কতবার এবং কিভাবে সেরেলাক খাওয়াতে পারি।প্রথমে বাজার থেকে যখন ছোট বাচ্চাদের জন্য কোন খাবার বা কোন জিনিস কিনবেন তখন আপনি দেখে নিবেন যে ওই খাবারটির মেয়াদ আছে না নাই।যেকোনো ব্র্যান্ডের প্যাকেট কেনার আগে দেখে নিবেন প্যাকেটের গায়ে শিশুর বয়স কত লেখা আছে।
কারণ বাজারে বিভিন্ন বয়সে শিশুদের জন্য আলাদা আলাদা সেরেলাক কিনতে পাওয়া যায়। তাই অবশ্যই শিশুর বয়স বুঝেই অবশ্যই সেই জিনিসটা কিনতে হবে। শিশুর বয়স যদি ছয় মাস হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ৬ মাস বয়সের সেরেলাটি কিনবেন। ছয় মাসের বাচ্চাকে কখনো এক বছরের বাচ্চার খাবার সেরেলাক কখনোই খাওয়াবেন না।
কারণ আপনি যদি ছয় মাসের বাচ্চাকে এক বছরের বাচ্চার সেরেলাক খাওয়ান সেটা ঠিক মত হজম করতে পারবে না ফলে শিশুর ডায়রিয়া পেট ব্যথা হবে। সেরেলাক প্যাকেট খোলার তিন সপ্তাহের মধ্যে শিশুকে খাওয়াতে পারবেন। কারণ এই সেরেলাক গুলোর মধ্যে যে ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় এজন্য মেয়াদ একেবারে দীর্ঘস্থায়ী নয় এবং বেশিদিন ধরে থাকে না এগুলো যেহেতু অল্প টাইম রেখে শিশুকে খাওয়ানো যায় অবশ্যই চেষ্টা করবেন ২১ দিনের মধ্যে শিশুকে খাইয়ে শেষ করে ফেলতে।
সেরেলাক বানানোর ২০ থেকে ৩০ মিনিট এর মধ্যে খাওয়াতে হবে এর বেশি সময় হয়ে গেলে বাচ্চাকে সেগুলো খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না। যেটুকু খায় খাবে না হলে মা খেয়ে ফেলবে না হলে বাইরে ফেলে দিবে। সেরেলাকের মধ্যে এক্সট্রা মিষ্টি দুধ মেশানো থাকে খাবারটা অনেক বেশি টেস্টি হয়ে থাকে। বাচ্চারা খুবই পছন্দ করে খায়। বাড়ির তৈরি খাবারগুলো ঠিকমতো না খেতে চাইলেও বাজার থেকে কেনা এই সেরেলাক খুব মজা করে খায়।
তাই চেষ্টা করবেন বাচ্চাকে দিনে একবার করে সেরেলাক খাওয়ানোর। কারণ শিশুকে যদি আপনি বারবার খাওয়াতে থাকেন তাহলে বাড়িতে তৈরি খাবারগুলো ঠিকমতো খাবে না। বাড়ির তৈরি খাবারগুলো বাচ্চারা যদি ঠিকমত না খায় বা মায়ের বুকের দুধ না খায় সেক্ষেত্রে বাচ্চার প্রোটিন বা আমিষের চাহিদা পূরণ হবে না। এজন্য চেষ্টা করবেন দিনে একবার করে সেরেলাক খাওয়াতে।
পাঁচ মাসের শিশুর খাবার সেরেলাক দেওয়া যাবে
বাচ্চাকে যখন কোন খাবার খাওয়ানো হয় তখন সেটা পরিবারের বাবা- মা খাওয়ানো শেখায়। ন্যাচারাল খাবার না দিয়ে যখন বাচ্চাকে সেরেলাকের টেস্ট দিবেন তখন বাচ্চা বাড়ির খাবার না খেয়ে সেরেলাকের প্রতি আকৃস্ট থাকবে। এই জন্য চেষ্টা করবেন দিনে একবার বাচ্চাকে সেরেলাক খাওয়ানো। তবে ৫ মাসের শিশুর খাবার সেরেলাক দিতে পারেন পরিমানে অল্প করে।
সেরেলাকে সুগারের টেস্ট দিয়া আছে। কমার্শিয়াল প্রতিটা খাবার খেতে সুস্বাদু হয়। বাচ্চারা যখন অসুস্থ হয় বা বাড়ির কোন খাবার খেতে চায় না তখন বাইরের খাবারগুলো খাওয়ানো হয়।বাচ্চার বয়স ৬ মাস হলেই তাকে বাড়তি খাবার দিতে হয়। ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ হলেই যথেষ্ট। নতুন মায়েরা খুব স্বাভাবিকভাবে একটু চিন্তায় থাকেন।
পাঁচ মাস বয়স যেহেতু সামান্য বয়স এই সময় সকাল ১১-১২ টার মধ্যে বাচ্চাকে সেরেলাক রেখাওয়াতে পারেন কিন্তু নির্দিষ্ট একটি সময়ে। এই সময় বাড়তি খাবার দিতে হয়। ঘরে তৈরি করে খাবার দেওয়াটাই ভালো। যেমন সকাল ৮ টায় নরম খিচুড়ি, খিচুড়ি তে যা থাকতে পারে ১ মুঠো চাল, চালের অর্ধেক পানিতে ডাল, দুই রকমের সবজি, দুই তিন চামচ তেল, কাঁটা ছাড়া মাছ, চিকেন অথবা কলিজা।
বুকের দুধ, ফর্মুলা মিল্ক, দুধ দিয়ে রান্না করার সুজি, সেরেলাক, সিজনাল ফল,
বেলা পাঁচটায় দিবেন যে কোন ফল, যেমন পাকা কলা, পাকা পেঁপে, আম, অথবা সিদ্ধ ডিমের কুসুম, নরম বিস্কুট।ঘুমানোর আগে বুকের দুধ খাইয়ে বাচ্চাকে ঘুমিয়ে দিবেন।
সেরেলাক কোনটা ভালো
যেসব বাচ্চারা মায়ের বুকের দুধ পায় না অর্থাৎ অতিরিক্ত খাবারের প্রয়োজন হয় তারা কিন্তু সেরেলাক খাওয়াতে পারবেন। যে মায়েরা বাচ্চাকে সেরেলাক খাওয়াবে তাদের কিন্তু অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়ানোটাই ভালো হবে। আমি মনে করি বাচ্চাকে এসব প্যাকেটের খাবার না খাওয়ানোই ভালো। কারণ সরাসরি প্রাকৃতিক নিয়মে এগুলো তৈরি হয় না।
আর এগুলোতে অবশ্যই কিছু না কিছু কেমিক্যাল মিশ্রিত থাকে। তাই আমি বলব প্যাকেট জাত খাবার থেকে বাচ্চাকে বিরত রাখাটাই ভালো। আর যদি আপনার মনে হয় বাচ্চাকে অন্য কিছু খাওয়ানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে সেক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই বাচ্চাকে সেরেলাক খাওয়াতে পারবেন। একটি সুপরিচিত ব্র্যান্ড যেটার নাম নিশ্চয়ই আপনিও জেনে থাকবেন আর এই ব্র্যান্ডের অন্যতম পুষ্টি গুনাগুন মানসম্পন্ন একটি প্রোডাক্ট হচ্ছে নেসলে সেরেলাক।
এর পাশাপাশি আপনি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন কোম্পানির সেরেলাক কিনতে পারেন।ঘরে তৈরি করে সেরেলাক খাওয়াতে পারেন আপনার শিশুকে। যেটা খাওয়ানোর ফলে আপনার শিশুর বৃদ্ধি এবং ক্রমবিকাশ ঘটবে সেই সাথে শরীরের সকল পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে সেই সেরেলাক আপনি পছন্দ করে খাওয়াবেন এবং কিনতে পারেন।
সেরেলাক তৈরীর নিয়ম
বাচ্চাকে ৬ মাস বয়সের পরে বুকের দুধের পাশাপাশি শিশুদেরকে দেয়া হয় সেরেলাক, খিচুড়ি, কিংবা সুজি। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি বিভিন্ন স্বাদের সেরেলাক পাওয়া যাচ্ছে। তবে সেগুলো বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু উপকার বা ক্ষতি কর তা আমরা জানি না। তাই বাচ্চার সুস্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে আপনাকে ঘরে তৈরি করে সেরেলাক খাওয়ালে খুবই ভালো হয়। নিচে সেরেলাক তৈরি নিয়ম দেওয়া হল।
সেরেলাক তৈরির উপকরণ
- পোলাও বা বাদামী চাল -এক কাপ
- রাগী -এক কাপ
- কুলঠি কলায় -এক থেকে দুই কাপ
- মসুর ডাল -এক কাপ
- মুগ ডাল -এক কাপ
- সাবুদানা-১ কাপ
- ভুট্টাদান-১ কাপ
- আমন্ড বাদাম- ১ থেকে ২ কাপ
- এলাচ ৮ থেকে ১০ টি
সেরেলাক বানানোর নিয়ম
- উপরের সেরেলাক তৈরির উপকরণ গুলো আলাদা আলাদা বাটিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে।
- তারপর আলাদাভাবে একটি নরম তুলোর কাপড়ে ছেঁকে নিয়ে একটি শুষ্ক জায়গায় একসাথে রাখুন।
- একদিনের জন্য সূর্যের আলোয় প্রত্যেকটি উপকরণ শুকিয়ে নিন।
- পরিষ্কার বাদামি চাল, কুলঠি কলায়, মসুর ডাল, বাদাম ,এলাচ, আলাদাভাবে খোলায় ভেজে নিনএবং শুকনো পাত্রে রাখুন। নিশ্চিত করুন যে প্রতিটি উপাদান মাঝারি তাপে ভাজতে হবে। এটি ভেতর থেকে যেন ভাজা হয়। কেবল বাইরে থেকে নয় একবার ভাজা গারো রং হয়ে গেলে সেগুলো ঠান্ডা করুন।
- ঠান্ডা হয়ে গেলে একটি ব্লেন্ডারে দিয়ে মিশ্রণগুলো ভালো করে পাউডার করুন বা গুরা করুন।
- তারপরে ভালো করে ঠান্ডা করুন।
- বাসায় তৈরি পুষ্টিকর ঘরোয়া সেরেলাক এয়ার টাইট কন্টেনিয়ারে সংরক্ষণ করে ৪ থেকে ৬ মাস ব্যবহার করতে পারেন এই পুষ্টিকর শিশু খাদ্যটি।
সেরেলক বাচ্চাকে খাওয়ানোর নিয়ম
- এক কাপ দুধ ভালো করে ফুটাতে হবে।
- তারপরে এতে দুই চামচ সেরেলাক মেশান এবং নারতে থাকুন যাতে জমাট না বেঁধে যায় এভাবে ঘন পেস্ট তৈরি করুন প্রয়োজনে হলে আরো দুধ মেশাতে পারেন।
- হয়ে গেলে জাল বন্ধ করে দিন গরম থাকতে থাকতে আপনার বাচ্চাকে খাওয়ান।
- খাবারটির সাথে আপনার পছন্দমত ফল, পাকা কলা, আপেল,সাফেদা মিশাতে পারেন।
- মিষ্টি করতে চাইলে চিনি অথবা গুর মেশাতে পারেন।
- ৫ থেকে ৬ মাস বাচ্চাদের বাদাম না খাওয়ানোই ভালো।
সেরেলাক খাওয়ার উপকারিতা
সেরেলাক পুষ্টিকর খাবার শিশুদের জন্য পুষ্টির সরবরাহ করে থাকে। এই খাবারটি চাল, দুধ, চিনি, ভিটামিন, এবং খনিজ সমৃদ্ধ উপাদান গুলিকে একত্রিত করে। শিশুদের প্রয়োজনীয় পুষ্টির সরবরাহ করে। এটি শিশুর উপাদানের সঠিক সংগ্রহ করায় সহায়তা করে। এবং শিশুর সম্পূর্ণ নিশ্চিত করে।সেরেলাক এর উপকারিতা অনেক নিচে সেরেলাকের উপকারিতা গুলো দেওয়া হল
সহজে খাবার তৈরি করা যায়
সেরেলাক পাউডার অবস্থায় কিনতে পাওয়া যায়। যা খুব সহজেই তৈরি করে বাচ্চাকে খাওয়ানো যায়। এটি মিশিয়ে নিয়ে পানিতে গলানো হয় এবং শিশুদের খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি প্রাকৃতিক স্থিতিশীল এবং পরিবেশ মুক্ত হয়ে থাকে।
বিভিন্ন প্রকারের সংযুক্ত খাবার
সেরেলাকের সাথে সাধারণত অনেক গুড়া মিশিয়ে দেওয়া হয়। যেমন বিভিন্ন রকমের ডালের গুড়া, মাংসের গুড়া, ফলের গোড়া, ইত্যাদি এই সংযুক্ত খাবারগুলো শিশুর পুষ্টি বৃদ্ধি করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
সময়ের সংরক্ষণ
সেরেলাক খাদ্য সহজ সংরক্ষণ করা যায়। যা অভিভাবকদের বেশি সময় সংরক্ষণ করার সুযোগ দেয়। এটি প্রাকৃতিক অবস্থীতির বহিষ্কার করে এবং শিশুর খাবার প্রয়োজন উপাদান সরবরাহ করে।
শিশুর পুষ্টি বৃদ্ধি করে
সেরেলাক শিশুদের পুষ্টিমান বৃদ্ধি করা সহায়তা করে। এটি শিশুর উচ্চ পুষ্টি মান নিশ্চিত করে এবং তাদের ভোজন প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে। এটি শিশুর বৃদ্ধি শারীরিক ও মানসিক উন্নতি সুস্থ এবং করে।
সেরেলাক খাওয়ার অপকারিতা
সেরেলাকের যেমন উপকারিতা আছে ঠিক তেমনি অপকারিতাও আছে। আপনি যদি হঠাৎ বাচ্চার সেরেলাক খাওয়া বন্ধ করে দেন তবে বাচ্চার স্বাস্থ্য কমে যায়। অর্থ্যাৎ ওজন কমে যায়।
লেখকের মন্তব্য
শিশুদেরকে যেকোন বাইরের খাবার খাওয়াতে হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়ানো ভালো হবে। কারন বাচ্চাদের সব খাবার হজম সহজে করতে পারবে না। মায়ের দুধের পাশপাশি বাড়িতে তৈরী নরম খাবার খাওয়ানো টাই ভালো।
সেরেলাক নিয়ে কিছু সাধারন প্রশ্ন
১ মাস বয়সি শিশুদেরকে কি সেরেলাক খাওয়ানো যাবে?কখনো না। আপনি ১মাস বয়সি শিশুদেরকে সেরেলাক খাওয়াতে পারবেন না। অবশ্যেই দুধ খাওয়াতে হবে। কোটার দুধ খাওয়ালেও ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
৪ মাস শিশুকে সেরেলাক খাওয়ানো যাবে?
হ্যা খাওয়ানো যাবে। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াতে হবে।
সেরেলাক এর দাম কত?
সেরেলাক এর দাম ২০০ থেকে ৪০০ টাকা।
কোন কোম্পানীর সেরেলাক ভালো?
নেসলে কোম্পানীর নেসলে সেরেলাক সবচেয়ে ভালো।
বাচ্চাদের সেরেলাক দিনে কতবার খাওয়ানো যায়?
বাচ্চাকে সেরেলাক দিনে ১ বার খাওয়াতে হবে। বেশী খাওয়ালে বদহজম বা ডায়রিয়া হতে পারে।
বাচ্চার জন্য সেরেলাক খাবার ভালো না খারাপ?
আপনি যদি সঠিক নিয়ম মেনে সঠিক পদ্ধতিতে সেরেলাক খাওয়ান তাহলে বাচ্চার জন্য অবশ্যেই ভালো এবং পুষ্টিমান খাবার। তবে নির্দিষ্ট বয়েসের আগে সেরেলাক খাওয়ানো যাবে না।
কোন সেরেলাকের স্বাদ বেশী?
নেসলে সেরেলাকের টেস্ট এবং ফ্লেভারে সবচেয়ে সেরা।
সেরেলাক কত বয়স পর্যন্ত খাওয়ানো যায়?
সেরেলাক ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়স পর্যন্ত খাওয়ানো যায়।
msta2z.comব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url