অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা (বিস্তারিত জানুন) | Msta2z

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা (বিস্তারিত জানুন)

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা- আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক। নিশ্চয় আপনারা আল্লাহর রহমতে সকলেই ভালোই আছেন। অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে এই আরর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। অনেকেই জানতে চায় অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা এবং অপকারিত কি। তো তাদের জন্য আজকের এই আরর্টিকেল। চলুন জেনে নেওয়া যাক অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা।
অর্জুন-গাছের-ছালের-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

অর্জুন গাছের পাতা, ছাল, এব ফল সবকিছুই ভেষজ ঔষধ হিসাবে ব্যাবহারিত হয়। অর্জুনের বাকল থেকে আহরিত ট্যানিন চামড়াতে ব্যাবহত হয়। তাছারাও এর টানিন মুখ, জিহ্বা ও মাড়ির প্রদাহের চিকিৎসার জন্য ব্যাবহত হয়। অর্জুনের চিকিৎসায় মাড়ির দাতের রক্তপাত হলে রক্তপাত বন্ধ করে দেয়। তাছারাও খোসা, পচরা, হৃদরোগে, আমাশয় ইত্যাদি রোগের জন্য বেশ উপকারি অর্জুন গাছের ছাল, পাতা এবং ফল। এক নজনে পড়ে নিন অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা?

অর্জুন গাছের ছাল ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়ম?

অর্জুন গাছের ছাল ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়ম- অনেকেই জানতে চায় অর্জুন গাছের ছাল কিভাবে পানিতে ভিজিয়ে খেতে হয়। আজ আমরা অর্জুন গাছের ছাল ভিজিয়ে খাওয়ার সঠিক নিয়ম আপনাদের কে জানাবো। চলুন জেনে নেওয়া যাক অর্জুন গাছের ছাল ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়ম?
  • প্রথমে ২৫০ গ্রাম পরিমান অর্জুন গাছের ছাল নিতে হবে এবং ছোট ছোট টুকরো করে কাটতে হবে।
  • রাতে সোয়ার আগে ৫০০ গ্রাম পরিমান পানিতে টুকরো ছাল গুলো ভিজে রাখুন।
  • সকালে সেই ছাল ভেজানো পানি ফুটিয়ে ২০০গ্রাম থেকে ১৫০ গ্রামের মতো করবেন।
  • চুলা থেকে ছাল ফুটানো পানি গুলো নামিয়ে পরিষ্কার পাত্রে ছেকে নিবেন এবং গরুর দুধ পরিমান মতো মেশাবেন।
  • হালকা গরম থাকাকালীন এক চামুচ মধু মিশিয়ে অর্ধেক সকালে খাবেন এবং বাকি অর্ধেক সন্ধায় খাবেন।
  • তাছারাও আপনি যদি এতা কষ্ট না করতে পারেন তাহলে অর্জুন ছাল ২৫০ গ্রাম নিয়ে ৫০০ গ্রাম পানিতে রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে সেই পানি ছেকে সকালে এবং সন্ধায় খেলে ও বেশ উপকার পাবেন।
এই ভাবে যদি অর্জুন গাছের ছাল এক সপ্তাহ খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের জন্য বেশি উপকার হবে। উপরের পদ্ধতিতে অর্জুন ছাল ভিজিয়ে খেলে হার্টের রোগীর জন্য বেশি উপকারি। যদি গরুর দুধ না থাকে তাহলে ছাগলের দুধ দিয়ে ও খাওয়া যাবে। হার্টের রোগী ৮-১০ দিন এভাবে অর্জুন গাছের ছাল ভিজিয়ে খেলে ৪০% থেকে ৬০% হার্ট ব্লক খুলে যাবে। এভাবেই অর্জুন গাছের ছাল ভিজিয়ে খাওয়ার সঠিক নিয়ম। এখন জানবো অর্জুন গাছের ছালের গুড়া খাওয়ার নিয়ম?

অর্জুন গাছের ছালের গুড়া খাওয়ার নিয়ম?

অর্জুন গাছের ছালের গুড়া খাওয়ার নিয়ম- অর্জুন গাছের ছাল মানবদেহের জন্য বেশি উপকারী। এই ছাল ভিজিয়ে বা গুড়ো করে খাওয়া যায়। তাতে কোন ক্ষতি হয় না বরং দেহের ভিতরের বিভিন্ন রোগ বালাই দুর হয়ে যায়। অর্জুন ছাল কিভাবে গুড়া করে খায় তা অনেকেই সঠিক নিয়ম জানে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক অর্জুন গাছের ছালের গুড়া খাওয়ার সঠিক নিয়ম?


অর্জুন ছাল গুড়ো করার নিয়মঃ
  • প্রথমে অর্জুন ছাল পরিমান মতো সংগ্রহ করবেন।
  • তার পর পানিতে ভালো করে ছাল গুলো ধুয়ে নিবেন।
  • ধোয়া হয়ে গেলে পানি ঝরিয়ে রোদে মচমচে করে শুকিয়ে নিবেন।
  • শুকানো হয়ে গেলে ছোট ছোট টুকরো করে পাটায় অথবা ব্লিন্ডারে দিয়ে মিহি করে বেটে নিবেন।
  • অর্জুন ছাল গুড়ো গুলো কাচের বয়ামে সংরক্ষন করবেন।
অর্জুন ছাল গুড়ো খাওয়ার নিয়মঃ
সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা নাস্তা করার পরে হাফ গ্লাস পানিতে দুই চামুচ অর্জুন গুড়ো মিশিয়ে তাতে একটু চিনি বা মধু মিশিয়ে খাবেন তাহলে বেশ উপকার পাবেন। এভাবে সকালে এবং সন্ধায় খাবেন। ডায়াবেটিস রোগী হলে মধু বা চিনি মেশানোর দরকার নেই। এভাবে ১-২ মাস খাবেন তাহলে দ্রুত আপনার শরীরের ভিতরের সমস্যা গুলো ভালো হয়ে যাবে। এখন জানবো অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কি কি?

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা?

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা- অর্জুন গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হলো Terminalia arjuna) হচ্ছে টারমিনালিয়া অর্জুন। প্রধান ঔষধি গাছের মধ্যে একটি অন্যতম গাছ হলো অর্জুন গাছ। এই গাছের ছালের গুড়ো, ডিকোশন, স্কুর ইত্যাদি হিসাবে ব্যাবহত হয়ে থাকে। অর্জুন গাছের ছাল পাতা এবং ফল আদি কাল থেকেই হৃদরোগের জন্য ব্যাবহত হয়ে আসছে। অর্জুন গাছের ছালের অপকারিতার চেয়ে উপকারিতায় বেশি। চলুন জেনে নেওয়া যাক অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা?
অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতাঃ
হৃদরোগ ভালো করেঃ অর্জুনের ছালে প্রচুর পরিমানে কো এনজাইম কিউ ১০ রয়েছে। যা সেবনের ফলে হৃদরোগ এবং হার্ট এ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে।

উচ্চ রক্তচাপ কমায়ঃ অর্জুনের ছাল গুরো নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্ত চাপ কমিয়ে ফেলে। অর্জুন ছাল গুরো এক গ্লাস পানিতে এক চামুচ দিয়ে হালকা কুসুম গরম খাবেন। সকালে এবং রাতে খাওয়ার অভ্যাস করুন। দেখবেন কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উচ্চ রক্ত চাপ কমে যাবে।

কাশি/ খুসখুসে কাশি ভালো করেঃ কাশি বা খুসখুসে কাশি হলে অর্জুনের গুড়া বাসাক পাতার ভিজিয়ে তাতে মধু এবং ঘি মিশিয়ে খেলে অনেক আরাম পাওয়া যাবে।

বুক ধরফড়ানি ভালো করেঃ যাদের মাঝে মাঝে বুক ধরফাড়ানি হয় তাদের কে অর্জুনের ছাল রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে সেই পানি জ্বাল দিয়ে ছেকে নিয়ে তাতে গরু অথবা ছাগলের দুধ মিশিয়ে হালকা কুসুম গরম করে সকালে এবং সন্ধায় খেলে ভালো ফলাফল পাবেন।

যৌন রোগঃ যৌন রোগ সারাতে অর্জুন বেশ কার্যকর। যৌন উদ্দিপনা বাড়াতে অর্জুন ছালের রস সাহায্য করে।

ভাঙ্গা হাড় ভালো করতে সাহায্য করেঃ হাত পা যে কোন অঙ্গের হাড় ভেঙ্গে গেলে অর্জুুন ছাল বেটে প্রলেপ দিলে অনেকটা ভালো হয়ে যায় এবং ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে।

হাপানী রোগ ভালো করেঃ হাপানাী রোগ ভালো করে অর্জুন ছাল। অর্জুন ছাল শুকনো ছোট ছোট করে কেটে কলকেতে নিয়ে তামাকের মতো টানলে হাপানি রোগ অনেকটা ভালো হয়ে যাবে।

জ্বর ভালো করেঃ অর্জুন ছাল জ্বর ভালো করতে সাহায্য করে।

প্রসাবের বাধা দুর করেঃ অর্জুন ছাল পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পান ছেকে হালকা গরম করে সকাল সন্ধায় খেলে প্রসাবের বাধা দুর হয়ে যাবে।

ব্রণ সারাতে অর্জুন ছালঃ মুখে ব্রণ হলে অর্জুন ছাল বেটে তাতে মধু মিশিয়ে ব্রণের উপর প্রলেপ দিলে দ্রুত ভালো হয়ে যায়।

চুলের যত্নে অর্জুন ছালঃ অর্জুন গাছের ছাল বেটে তাতে হেনার মিশ্রন দিয়ে চুলে লাগালে ‍চুল ঘন কালো হয়। এবং অকালে চুল পাকা বন্ধ হয়ে যায়।

মেদ ভুরি কমাতে অর্জুন ছালঃ  অর্জুন ছাল ভেজানো পানি সকাল সন্ধায় নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করলে মেদ ভুরি দ্রুত কমতে থাকবে। নিয়মিত খাওয়ার ফলে ১-২ মাসের মধ্যে মেদ অনেকটা কমে যাবে।

অর্জুন গাছের ছালের অপকারিতাঃ
  • ডায়াবেটিস রোগীদের কে অর্জুন গাছের ছাল খুব সাবধানে ব্যাবহার করতে হবে।
  • অর্জুন গাছের ছাল, পাতা এবং ফল গর্ভবতী মেয়েদের ব্যাবহার না করাই উচিত।
  • চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অর্জুন গাছের ছাল ব্যাবহার করবেন। তবে একটা কথা না বললেই নয় অর্জুন গাছের অপকারিতার চেয়ে উপকারিতাই বেশি।

অর্জুন গাছের ফলের উপকারিতা?

অর্জুন গাছের ফলের উপকারিতা- অর্জুন গাছের পাতা, ফল এবং ছাল সবকিছুরই গুনা গুন আছে। অর্জুন গাছটি বৃহৎ আকারের হয়। পাতা সবুজ পেয়ারার পাতার মতো। এই গাছে প্রচুর পরিমানে ফল ধরে। তবে এই গাছের ফল গ্রামের দিকে বেশি ব্যাবহার হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক অর্জুন গাছের ফলের উপকারিতা গুলো কি কি?

অর্জুন-গাছের-ছালের-উপকারিতা-ও-অপকারিতা 
  • হার্নিয়া রোগ হলে অর্জুন গাছের ফল ‍শুকিয়ে মাঝখানে কেটে কোমরে বেধে রাখলে হার্নিয়া রোগ অনেকটা ভালো হয়ে যায়।
  • ছোট বাচ্চাদের বিছানায় প্রস্রাব করার অভ্যাস থাকলে অর্জুন ফল কেটে শুকিয়ে কোমরে বেধে দিলে প্রস্রাব করা বন্ধ হয়।
  • অর্জুন ফল লিভার সিরোসিস টনিক হিসাবে কাজ করে, রক্ত চাপ কমায় এবং মুত্রবর্ধক হিসাবে কাজ করে।

অর্জুন চা এর উপকারিতা?

অর্জুন চা এর উপকারিতা- প্রচীন কাল থেকেই অর্জুন গাছের ব্যাবহার হয়ে আসছে বিভিন্ন অসুখের চিকিৎসায়। বর্তমানে অর্জুন গাছের ছাল গুরো করে চা বানানা হচ্ছে। এই অর্জুনের ছালে আছে অর্জুনিক অ্যাসিড, ট্যানিক অ্যাসিড, গ্যালিক অ্যাসিড এগুলো ছারাও আছে ট্যানিন, স্যাপোনিন এবং ফাইটোস্টেরলও। চিকিৎসাবিদদের কথা অর্জুন ছাল পানিতে দিয়ে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ফুটিয়ে খেলে উচ্চরক্ত চাপ নিয়ত্রনে আসে দ্রুত গতিতে। তাছারাও শরীর ফিট রাখতে এবং শরীর কে চাঙ্গা করতে অর্জুন চা খাওয়া যায়।

অর্জুন চা কোথায় পাওয়া যায়ঃ
বর্তমান অনলাইনের যুগ। অনলাইনে অর্ডার করলেই আপনি অর্জুন চা হাতের কাছে পেয়ে যাবেন।এই চায়ের প্যাকেটের দাম সাধ্যর মধ্যে। অর্জুন চা তৈরী করতে তেমন কোন পরিশ্রম করতে হয় না। ফুটন্ত পানির মধ্যে অর্জুন চায়ের গুরো দিলেই চা হয়ে যাবে। অর্জুন চা সকালে এবং বিকালে ২-৩ সপ্তাহ খেলেই হাতেনাতে ফল পেয়ে যাবেন।

অর্জুনের ছাল এবং বীজ সংরক্ষণ করার নিয়ম?

অর্জুনের ছাল এবং বীজ সংরক্ষণ করার নিয়ম- অর্জুনের ছাল, পাতা এবং ফল সবকিছুই আয়ুর্বেুদক ঔষধ তৈরীতে ব্যাবহত হয়। একটি পরিপক্ক গাছ থেকে অর্জুন ছাল সংগ্রহ করতে হবে। এবং সেই ছাল গুলো কে ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। শুকানো হয়ে গেলে ছোট ছোট টুকরো করে চটের বস্তায় ভরে শুষ্ক জায়গাতে রাখতে হবে। এভাবে অর্জুন ছাল এক বছর সংরক্ষন করতে পারবেন। 

আর অর্জুুন ফল পরিপক্ক হলে গাছ থেকে পেরে ভালো করে রোদে শুকিয়ে বয়ামে বা কোন বায়ুরোধী পাত্রে রেখে এক বছর সংরক্ষন করা যায়। এভাবে এক বছর ধরে অর্জুন গাছের ছাল এবং বীজ সংরক্ষন করা যাবে।

অর্জুন গাছ কোথায় পাওয়া যায়?

অর্জুন গাছ কোথায় পাওয়া যায়- বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্থান, শ্রীলঙ্কা আর্জুন গাছের আদি নিবাস। ভারতীয় উপমাহাদেশে অর্জুন গাছ কম বেশি দেখা যায়। পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর প্রদেশ, বিহার, মহারাষ্ট্র, মধ্য প্রদেশ, ওড়িশা, মধ্য এবং দক্ষিণ ভারত এছাড়া শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশে এই গাছ দেখা যায়। বিশেষত রাস্তার দুপাশে এবং চট্টগ্রাম ও সিলেটের বনাঞ্চলে এটি প্রচুর জন্মে থাকে। আর্দ্র ও নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া অর্জুন গাছের জন্য উপযোগী। 

সাধারনত দো-আঁশ মাটিতে এ গাছ ভালো জন্মে থাকে। এই গাছটি মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং কেনিয়া তে বর্তমানে বিস্তার লাভ করেছে। অর্জুন গাছ গ্রাম অঞ্চলে বেশি দেখা যায়। অর্জুন গাছের ছাল বা গুরো নিতে চাইলে অনলাইনে অর্ডার করলেই পাওয়া যাবে।

অর্জুন গাছ দেখতে কেমন?  

অর্জন.গাছ

অর্জুন গাছ দেখতে কেমন- এই গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হলো Terminalia arjuna) হচ্ছে টারমিনালিয়া। এবং ইংরেজী নাম হলো অর্জুন ( arjun) । অর্জুন গাছ প্রায় ২০-২৫ মিটার উচু হয়ে থাকে এবং ডাল পাতা গুলো নিচের দিকে ঝুলানো থাকে। এই পাতাগুলো আকারে মোটা এবং জিহ্বার মতো দেখতে।আর ফল গুলো ৫ খাচ বিশিষ্ট অনেকটা কামরাঙ্গার মতো দেখতে। আর অর্জুন ছাল খুব মোটা এবং ধূসর রঙ্গের হয়। এই ছাল গুলো রোদে শুকিয়ে অর্জুন গুড়া তৈরী করা হয়।

লেখকের শেষ কথাঃ অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় পাঠক এই আরর্টিকেল থেকে আমরা জানতে পারলাম, অর্জুন গাছের ছাল ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়ম,
অর্জুন গাছের ছালের গুড়া খাওয়ার নিয়ম, অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা, অর্জুন গাছের ফলের উপকারিতা, অর্জুন গাছ কোথায় পাওয়া যায়, অর্জুন গাছ দেখতে কেমন ইত্যাদি। অর্জুন গাছ বাংলাদেশের যে কোন অঞ্চলে পাওয়া যাবে। অর্জুন গাছের ছালের এতো উপকার আপনি জানলেন এবং অন্যদের কে জানাতে সেয়ার করুন। 

এতে তারাও হয়তো আরর্টিকেল টি পড়ে উপকৃত হবে। এ রকম আরো ভালো ভালো আররর্টিকেল পেতে msta2z.com ওয়েবসাইড ভিজিট করুন। আরর্টিকেল টি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

msta2z.comব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url