বাটা শোরুমে চাকরি ২০২৪- বাটা কোম্পানীর চাকরির তথ্য জেনে নিন | Msta2z

বাটা শোরুমে চাকরি ২০২৪- বাটা কোম্পানীর চাকরির তথ্য জেনে নিন

আপনি কি বাটা শোরুম এ চাকরি করতে ইচ্ছুক। তাহলে দেরি না করে আজকের এই আরর্টিকেল টি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো। আপনি যদি বাটা শোরুমে চাকরি করতে চান তাহলে অবশ্যই আরর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একবারের জন্য হলেও পরে নিবেন। কারন বাটা শোরুমের চাকরির নিয়োগের সাথে সাথে বাটা কোম্পানীর চাকরির কিছু তথ্য ও প্রদান করা হয়েছে।
বাটা-শোরুমে-চাকরি-২০২৪

আপনি নিশ্চয় কোন স্বানাম ধন্য ইন্টারন্যাশনাল শোরুমের চাকরি খুজছেন নিশ্চয়। বাটা একটি ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানী। এই কোম্পানীর শাখা প্রশাখা বিভিন্ন দেশ জুরে ছরিয়ে ছিটিয়ে আছে। আপনি ইচ্ছে করলে বাটা শোরুমে চাকরি করে আপনার ক্যারিয়ার নিশ্চিন্তে গড়ে নিতে পারবেন। বাটা শোরুম সহ আরো বিভিন্ন শোরেমের চাকরির খোজ করতে হলে আমাদের ওয়েবসাইডটি ভালো করে পড়ার অনুরোধ রইলো।
পেজ সূচিপত্রঃ বাটা শোরুমে চাকরি ২০২৪
ভৃমিকা
বাটা কোম্পানি বহুজাতিক জুতা প্রস্তুতকারক কোম্পানী। বাটা কোম্পানীর প্রধান কার্যালয় হলো সুইজারল্যান্ডের লোজানে অবস্থিত। বাটা কোম্পানী প্রায় ৫৫ টির বেশি দেশে শাখা প্রশাখা রয়েছে। ২৬ টির ও বেশি দেশে জুতা তৈরীর কারখানা রয়েছে। বাটা কোম্পানীর বানিজ্য অঞ্চল গুলো হলো- আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া, এবং আফ্রিকা। এই কোম্পানীর কর্মি সংখ্যা প্রায় ৩০,০০০ বেশি। এবং বাটা কোম্পানীর ওয়েবসাইড হলো- www.bata.com ।

বাটা শোরুমে চাকরি ২০২৪?

বাটা শোরুমে চাকরি ২০২৪- ইন্টার ন্যাশনাল কোম্পানী বাটা। বাটার শোরুম গুলো প্রত্যেক জেলাতে আছে। আপনি যদি বাটা শোরুমে চাকরি করতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে যোগাযোগ করতে পারেন বাটা হেট কোয়াটারে। বাটা শোরুমে চাকরির জন্য কোন প্রকার ঘুষ লাগে না। কেউ যদি বলে থাকে তাহলে বানোয়াটি কথা বলে থাকবে। ভলেও কোন প্রকার ঘুষ বা জামানত দিবেন না। বাটা শোরুম চাকরির জন্য বিস্তারিত জানতে পড়তে থাকুন।

২০২৪ সালে বাটা শোরুমে চাকরির জন্য কিছু সংখ্যক মেয়ে ও ছেলে নিয়োগ দেওয়া হবে। বাটা শোরুমে চাকরির জন্য কোন প্রকার ঘুষ বা জামানতের প্রয়োজন নেই। যারা বাটা কোম্পানীতে চাকরি করতে ইচ্ছুক তারা তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ বাটা হেট কোয়াটারে যোগাযোগ করতে পারেন। কাগজ পত্র ঠিক থাকলে চাকরি ১০০% গ্যারান্টি হবেই।

  • ঠিকানাঃ টুঙ্গি বাটা বাজার DOHS মহাখালী ঢাকা। ১২০৬ বাড়ী# ৩৯২, রোড# ২৯
  • পদের নামঃ সেলস ম্যান।
  • বেতনঃ ফিক্সট ৪,৫০০ কমিশন ভিত্তিক ১০০০ টাকা বিক্রি করলে ২৫ টাকা কমিশন। এভাবে মাসে ১৪,০০০ হাজার থেকে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত আসে। প্রতি মাসের টাকা প্রতি মাসে প্রদান করা হয়।
  • ডিউটিঃ সকাল ৮ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ পর্যন্ত। ৯ থেকে ১২ ঘন্টা।
  • থাকা ও খাওয়াঃ নিজের
কাগজপত্রঃ বাটা শোরুমে চাকরি করার জন্য যে সকল কাগজপত্র লাগবে। সেগুলো কাগজ দিয়ে আবেদন করতে পারবেন অথবা সাথে নিয়ে সরাসরি হেডকোয়াটারে জমা দিতে পারবেন। যে সকল কাগজপত্র গুলো লাগবে তা নিচে দেওয়া হলো।
  • সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের ফটোকপি। SSC অথবা HSC
  • ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  • নাগরিক সনদপত্র ফটোকপি।
  • ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
আবেদন করার আগে নিচেন দেওয়া নাম্বার গুলোতে ফোন দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিবেন। নিচে যে ফোন নাম্বার গুলো দেওয়া আছে সেগুলো বাটা কোম্পানীর অফিসারদের। তাদের সাথে কথা বলে বিস্তারিত জানুন এবং বাটা শোরুমে চাকরিতে যোগ দিন।
  • সুসমিতা মেডাম- 01775-129775
  • D.M মাহফুজুল ইসলাম- 01729-258320
  • আব্দুল মুহিত হাওলাদার- 01765540543
  • মোঃ আলমগীর ইসলাম- 01713-425681
উপরের দেওয়া নাম্বার গুলোতে যোগাযোগা করবেন। বাটা চাকরির বিষয়ে তথ্য নেওয়ার সময় অবশ্যই সন্মানিত মানুষগুলোর সাথে বিনয়ের সাথে কথা বলার চেষ্টা করবেন। ওনারা বাটা কোম্পানির অফিসার পদে আছেন। অবশ্যই ভদ্রতার সাথে কথা বলবেন এবং সকল বিষয়ে জানার চেষ্টা করবেন। ধন্যবাদ।

বাংলাদেশে বাটা কোম্পানি কোথায় অবস্থিত?

বাংলাদেশে বাটা কোম্পানি কোথায় অবস্থিত- বাংলাদেশে বাটা কোম্পানী রাজধানীর ঢাকা টুঙ্গি অবস্থিত। আপনি যদি ঢাকায় বাটা কোম্পানীতে যেতে চান তাহলে টুঙ্গি বাটা বাজার যেতে হবে। অথবা টুঙ্গি বাটা বাজার DOHS. মহাখালী ঢাকা ১২০৬, বাড়ী# ৩৯২,রোড# ২৯ এ গিয়ে আরম্যাক অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।

বাটা চাকরির লিখিত পরীক্ষা না মৌখিক পরীক্ষা হয়?

বাটা চাকরির লিখিত পরীক্ষা না মৌখিক পরীক্ষা হয়- বাটা চাকরিতে MCQ মানে (নৈব্যত্তিক) পরিক্ষা হয়। নৈব্যত্তিক পরিক্ষার পরে ভাইবা পরিক্ষা হয়। আপনি যদি উত্তীর্ন হয় যান তাহলে আপনাকে ঢাকায় ৪ দিনের কোন একটি শোরুমে ট্রেনিং এ দেওয়া হবে। ৪ দিনের ট্রেনিং শেষ করে আপনাকে যে শোরুমে নিয়োগ দেওয়া হবে সেই শোরুমে যোগদান করতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন বাটা চাকরিতে লিখিত পরিক্ষা না মৌখিক পরিক্ষা হয়।

বাটা কোম্পানির সেলসম্যান চাকরির নিয়ম গুলো কি?

বাটা কোম্পানির সেলসম্যান চাকরির নিয়ম গুলো কি- বাটা কোম্পানীর শোরুমে সেলসম্যান পদে চাকরি করতে হলে এমন কিছু নিয়ম আছে যা পালন করা অবশ্যকীয়। এই নিয়ম গুলো যদি আপনি আগ্রহের সাথে পালন করতে পারেন তাহলে আপনি বাটা কোম্পানীর চাকরি থেকে আপনার ক্যারিয়ার সুষ্ঠুভাবে গঠন করতে সক্ষম হবেন। চলুন জেনে নিই বাটা কোম্পানির সেলসম্যান পদে চাকরির নিয়ম গুলো।
  • যখন শোরুমে কাস্টমার আসবে সেই কাস্টমার যে রকম বয়সের বা যে কোন জীবিকার হোক না কেন তাকে ভদ্রতার সাথে সালাম দিতে হবে। সুন্দর ভাবে কথা বলতে হবে।
  • কাস্টমারের নিকটবর্তি থাকতে হবে। এবং কাস্টমার যেরকম স্যান্ডেল বা জুতা পছন্দ করবে সেই রকম তার সামনে আনার চেষ্টা করতে হবে। দরকার হলে পায়ে জুতো পরিয়ে দিতে হবে।
  • কাস্টমারের কাছে বিক্রয়ের জন্য যতেষ্ঠ চেষ্টা করতে হবে।
  • কাস্টমার তার পছন্দ কৃত স্যান্ডেল বা জুতো বা অন্য যে কোন পণ্য নেওয়া হয়ে গেলে তার কাছে আরো কিছু জুতা বা অন্য কিছু অতিরোক্ত বিক্রয়ের চেষ্টা করতে হবে।
  • কাস্টমার যখন শোরুম থেকে বের হবে তখন কাস্টমারকে আবার সালাম দিতে হবে এবং ধন্যবাদ জানাতে হবে।

বাটা কোম্পানীতে সেলসম্যানের বেতন কত?

বাটা কোম্পানীতে সেলসম্যানের বেতন কত- বাটা কোম্পানীর সেলসম্যানের চাকরিতে ফিক্সট সেলারি বা বেতন দেওয়া হয় ৪,৫০০ টাকা। এটা শুধু সেলস ম্যানদের জন্য। দুই ঈদে বোনাস আছে ফিক্সট সেলারির অর্ধেক। বাটা কোম্পানির সেলসম্যানথেকে শুরু করে উচ্চ পর্যায়ের সকল কর্মচারী বৃন্দের বেতন কমিশন ভিত্তিক। যত বিক্রি তত কমিশন। ১০০০ টাকা বিক্রি করলে ২৫-৩০ টাকা কমিশন দেওয়া হয়। এভাবে দিনে প্রায় একেক সেলসম্যানদের ৩০-৪০ হাজার টাকা বিক্রি হয়। 
বাটা-কোম্পানিতে-সেলস-ম্যানের-বেতন-কত?
তাদের আনুমানিক বেতন প্রতিমাসে আসে প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা। আসলে যেমন বিক্রি করবেন তেমন বেতন পাবেন। কারো কারো ৩০-৪০ হাজার পর্যন্ত বেতন আসে প্রতি মাসে। আর যারা ম্যানেজার,এরিয়া ম্যানেজার তাদের বেতন অনেক টাকা প্রায় ১ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়। বাটা কোম্পানীতে সেলসম্যানের চাকরি করতে হলে নিজেকে খুবই পরিশ্রমী তৈরী করতে হবে এবং প্রত্যেকটা বিষয়ে অভিঙ্গতা অর্জন করার চেষ্টা করতে হবে।

বাটা কোম্পানির চাকরির খারাপ দিক কি?

বাটা কোম্পানির চাকরির খারাপ দিক কি? বাটা কোম্পানীর চাকরির যেমন সুবিধা আছে তেমন অসুবিধা ও আছে। এই কোম্পানীতে চাকরি করতে হলে প্রচুর পরিশ্রম করার মন মানসিকতা থাকতে হবে। তাহলে আপনি এই কোম্পানীতে চাকরি করে যতেষ্ঠ উন্নতি করতে পারবেন। চলুন জেনে নিই বাটা কোম্পানীর চাকরির খারাপ দিক গুলো কি?

  • দীর্ঘ সময় ধরে ডিউটি পালন করতে হয়। প্রায় ৯ ঘন্টা থেকে ১৫ ঘন্টা পর্যন্ত। যতক্ষন শোরুম খোলা থকবে ততক্ষণ।
  • এই চাকরিতে ছুটি থাকে মাত্র ১ দিন শুধু শুক্র বার। সহজে ছুটি পাওয়া যায় না। আর দুই ঈদে ২ দিন থেকে ৩ দিন।
  • কোম্পানীর ইচ্ছে মতো যেখানে খুশি সেখানে পোস্টিং দিবে।
  • নিজের ইচ্ছেই ডিউটিতে না আসলে কোন কমিশন দেবে না। বিক্রি নেই কমিশন ও নেই।

বাটা কোম্পানির সেলসম্যানদের পোষাক কি?

বাটা কোম্পানির সেলসম্যানদের পোষাক কি- বাটা কোম্পানীতে সেলসম্যানদের জন্য প্রতি বছরে একটি করে কোম্পানি থেকে লাল রঙ্গের গেন্জি দেওয়া হয়। সেই গেন্জি গায়ে দিয়ে এবং নীল অথবা কালো জিন্স প্যান্ট ও কেট্স পরে ডিউটি করতে হবে শোরুমে। ছেলে ও মেয়েদের একই পোষাক থাকবে। এই পোষাক গুলো পড়েই ডিউটি করতে হবে।

বাটা কোম্পানির শোরুম থেকে কি সেলসম্যানদের খাবার দেওয়া হয়?

বাটা কোম্পানির শোরুম থেকেই কি সেলসম্যানদের খাবার দেওয়া হয়- উত্তরঃ না, সকাল, দুপুর, রাত কোন খাবার দেয় না। সম্পন্ন নিজ খরচে থাকতে হবে এবং খেতে হবে। বাটা কোম্পানীর শোরুম থেকে কোন সেলসম্যানদের খাবার দেওয়া হয় না।

বাটা কোম্পানীতে কি কি পণ্য বিক্রয় করা হয়?

বাটা কোম্পানীতে কি কি পণ্য বিক্রয় করা হয়- বাটা কোম্পানিতে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রয় করা হয়। অনেকেই ধারনা করেন, বাটা মানেই জুতা স্যান্ডেল। কিন্তু এটা সঠিক না স্যার। বাটা কোম্পানীর শোরুমে জুতা, স্যান্ডেল এর সাথে বেল্ড, পায়ের মুজা, ম্যানিব্যাগ, হ্যান্ড ব্যাগ, ওড়না স্কার্ফ, বিভিন্ন ধরনের বন্ত্র, ল্যাগেজ ইত্যাদি সহ আরো অনেক পণ্য বাটা শোরুমে বিক্রয় করা হয়।

FAQ- প্রশ্ন ও উত্তর

বাটা কোম্পানির মালিক কে?
উত্তরঃ বাটা কোম্পানির প্রধান ব্যাক্তির নাম হলো- ক্রিস্টোফার ক্রিক (Chairman) অ্যালেক্সিস ন্যাসার্ড (CEO) । এবং এই কোম্পানীর মালিক হলো বাটা পরিবার। বাটার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন টোমাস বাটার। উনার পরিবার সুদূর অতীত হতে মুচির পেশায় নিয়োজিত ছিলো।

বাংলাদেশে বাটা শোরুম কয়টি?
উত্তরঃ বাংলাদেশের সকল জেলাতে বাটা শোরুম আছে। সেই শোরুম গুলোতে প্রচুর কর্মচারী কাজ করে থাকে। বাংলাদেশে প্রায় ২৯০ টির উপরে বাটা শোরুম আছে। এবং ভবিষ্যতে আরো বাড়তেপারে।

বাটা কি বাংলাদেশের ব্র্যান্ড?
উত্তরঃ বর্তমানে বাটা শু কোম্পানী বাংলাদেশে দুইটি জায়গাতে পরিচালিত হচ্ছে একটি হলো ঢাকা টুঙ্গি আর একটি হলো ধামরাইয়ে। এই দুই জায়গাতে প্রতিদিন ১,৬০,০০০ হাজার জোরা জুতা উৎপাদন করে থাকে।

বাটা জুতা কি এখনো আছে?
উত্তরঃ প্রায় ১২৫ বছর ধরে বাটা কোম্পানী তার নিজ কৌশল দিয়ে বাটা জুতা ও পণ্য গুলো তৈরী করে আসছে। বাটা জুতা আরামদায়ক, টিকসই এবং আপডেট ডিজাইনের হয়। এই জন্য বাটা জুতা সকলেরই পছন্দ। তবে সময়ের ব্যাবধানে বাটা জুতা বর্তমানে তেমন টেকশই নয়।

লেখকের শেষ কথাঃ বাটা শোরুমে চাকরি ২০২৪?

প্রিয় ভাই ও বোনেরা আমি নিজেই বাটা কোম্পানীতে চাকরি করেছি। আমি নিজে বাটা কোম্পানীতে চাকরি করে যা বেতন পেয়েছি যা দেখেছি এবং শুনেছি তাই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কোন ভুল ভ্রান্তি হলে মাফ করে দিবেন। আপনারা যদি ইচ্ছে করেন তাহলে অবশ্যই বাটা কোম্পানীতে সেলসম্যানের চাকরি করতে পারেন। কোন অসুবিধা নেই। প্রতি মাসে ভালো বেতন ইনকাম করতে পারবেন। এবং চাকরির মেয়াদকাল শেষে মোটা অংকের কিছু টাকা দিবেন। আশা করি বাটা কোম্পানীর শোরুমের চাকরি সম্পর্কে আপনারা একটি সঠিক ধারনা পেয়েছেন। 
বাটা-শোরুমে-কি-কি-পণ্য-বিক্রয়-হয়?

বাটা কোম্পানীতে চাকরি করতে হলে অবশ্যই উপরের দেওয়া ফোন নাম্বারের যোগাযোগ করবেন তাহলে সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। আপনারা যারা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি খুজছেন তারা বিভিন্ন চাকরির সন্ধান পাওয়ার জন্য আমাদের www.msta2z.com ওয়েবসাইড ভিজিট করুন তাহলে বিভিন্ন চাকরির সন্ধান পেয়ে যাবেন। আর অবশ্যই কাউকে জামানত দিতে চাইলে নিজ দায়িত্বে দিবেন। মনে রাখবেন কোন বেসরকারি চাকরিতে ঘুষ বা জামানত দিতে হয় না। শুধু ভালো রেফারেন্স থাকলেই সহজেই চাকরি হয়ে যাবে। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

msta2z.comব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url